বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী মাসে, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আসছেন ভারত সফরে। জানা গিয়েছে এই সময় তিনি আজমের শরিফের দরগায় যাবেন দর্শনের জন্য। তিনি ৬ থেকে ৮ অগস্ট ভারতে থাকতে পারেন। তবে এর আগেও তিনি আজমের শরিফ গিয়েছেন। ২০১৭ সালে তিনি শেষবার আজমের শরিফে যান এবং খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির মাজারে চাদর চড়িয়ে ছিলেন। এর আগে তিনি ২০১০ সালেও গেছিলেন এই তীর্থক্ষেত্রে। তখন তিনি দ্𒁏বিতীয়বারের জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন।
শেখ হাসিনা এই সফরের আগে শেষ ২০১৯ সালের অক্টোবরে দিল্লি আসেন ভার🍷ত বাংলাদেশের মধ্যে পিঙ্ক বল টেস্ট খেলা দেখতে। এবং সেই বছরেরই নভেম্বরে কলকাতা আসেন।
শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর পর শেখ হাসিনা দিল্লিতে থাকতেন। বাংলাদেশ যেহেতু তখন একটা উত্তাল সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল, তাই তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ই🦂ন্দিরা গান্ধী তাঁকে এবং তাঁর বোন রেহানাকে এদেশে আশ্রয় দিয়েছিলেন। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত তিনি দিল্লিতেই থাকতেন। তখন তিনি প্রায়ই যেতেন মঈনুদ্দিন চিশতির মাজারে।
শেখ হাসিনার এবারের সফরে যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং বাণিজ্য নিয়ে আলোচনাꦐ হবে বলেই জানা গিয়েছে। ১৯৬৫ সালের আগের যে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল সেটাকে পুনরুদ্ধার করতে চায় বলেই জানা গিয়েছে। গত বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন মার্চ মাসে বাংলাদেশ সফরে যান তখন তিনি হলদিবাড়ি রেল সংযোগের মাধ্যমে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ঢাকা রুটের মিতালি এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করেন। এছাড়াও গত বছর ভারত বাংলাদেশকে করোনার সঙ্গে লড়াই করার জন্য ৩.৩ মিলিয়ন কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন দিয়ে সাহায্য করেছিল।