শোভিত গুপ্তা
বৃহস্পতিবারই এলাহাবাদ হাইকোর্ট জানিয়েছিল মথুরাতে শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি সংক্রান্ত এলাকায় শাহি ইদগাহের সমীক্ষা সংক্রান্ত ব্যাপারে আবেদন শোনা হবে। এরপরই এনিয়ে মুখ খুলেছেন মিম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। আদালতের এই নির্দেশকে ঘিরে তিনি তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তাঁর মতে এই ধরনের রায় সঙ্ঘ পরিবারের যে চক্রান্ত সেটাকে আরও শক্তপোক্ত করবে । এটা প্লেসেস অফ ওয়ারশিপ꧂ অ্য়াক্টের বিরোধী।
তিনি বলেন, আসলে মুসলিমদের মর্যাদা হরণ করাটাই এখন সবথেকে বড় লক্ষ্য। এক্স হ্যান্ডেলে তিন🔥ি এনিয়ে একটা লম্বা চওড়া প🉐োস্ট করেছেন। তিনি লিখেছেন, এলাহাবাদ হাইকোর্ট মথুরার শাহি ইদগাহ মসজিদে সমীক্ষার অনুমতি দিয়েছে। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে আমি বলেছিলাম এটা সঙ্ঘ পরিবারের খারাপ কাজকে আরও শক্তি দেবে।
তিনি লিখেছেন, মথুরা সংক্রান্ত যে বিতর্ক ছিল🍷 সেটা এক দশক আগে মিটে গিয়েছে। সেই সময় মসজিদ কমিটি ও মন্দির কর্তৃপক্ষের মধ্যে একটা চুক্তি হয়েছিল। আর এবার একটা নতুন গ্রুপ সেই বিতর্ককে উসকে দিচ্ছে। আসলে কাশী, মথুরা, লখনউ সর্বত্র সেই একই গ্রুপ। কোর্ট অফ লয়ের সামনে সেদিন যে চুক্তি হয়েছিল সেটাও দেখে নিতে পারেন।
তিনি লিখেছেন, প্লেসেস অফ ওয়ারশিপ অ্যাক্ট এখনও একটা আইন হিসাবেই রয়েছে🉐। কিন্তু এই গ্রুপ গোটা বিষয়টি নিয়ে একটা মস্করা করছে। আগামী ৯ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট এই মামলাটি শুনতে পারে। কিন্তু তার আগে এই সার্ভে নিয়ে এত তাড়াহুড়োর কি ছিল?
তিনি লিখেছেন, শুধু ওই দাও-আর নাও এই পলিসি ছড়াবেন না। একটা পক্ষ বার বার মুসলি𓆏মদের টার্গেট করছে। আসলে মুস🎃লিমদের মর্যাদা হানি করাটাই এখন একমাত্র লক্ষ্য ওদের। বিস্ফোরক মিম নেতা ওয়াইসি।
প্রসঙ্গত আগামী ১৮ ডিসেম্বর হাইকোর্ট আবার এই 🅷মামলাটি শুনবে। এর আগে ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সি𝔍ভিল কোর্ট এই আবেদন খারিজ করে দিয়েছিল। পরে আবার মথুরা জেলা আদালতে এনিয়ে আবেদন করা হয়।
আবেদনক🃏ারীদের তরফে বলা হয়েছিল, কৃষ্ণের 🦄উপাসক হিসাবে তাদের কৃষ্ণজন্মভূমিকে সুরক্ষিত রাখার অধিকার রয়েছে।
২০২২ সালের মে মাসে মথুরা জেলা আদালত জানায়, এই মামলা চালানো যেতে পারে।ꩵ সিভিল কোর্ট যে মামলাটি নাকচ করেছিল সেটাকে ফের চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়।