ট𓆉িকারকরণের নিরিখে আমেরিকা🙈কে পার করে গিয়েছে ভারত। জুন মাসে মোট ১০৬ মিলিয়ন টিকা রাজ্যগুলির হাতে ছিল। জুলাই মাসে সেই সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়াবে ১২০ মিলিয়নে। তবে তাতেও কি ভারতের নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণ করে টিকাকরণ সম্ভব? কারণ মাসে যদি সরকারের হাতে ১২০ মিলিয়ন টিকা থাকে, তার অর্থ প্রতিদিন মাত্র ৪ মিলিয়ন করে টিকা দেওয়া যাবে দেশে। যদিও কেন্দ্র দৈনিক ১ কোটি হারে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
জানা গিয়েছে, জুলাই মাসে রাজ্যগুলি ১০ কোটি🐲 কোভিশিল্ড এবং ২ কোটি কোভ্যাক্সিন পাবে। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশ টিকা কেন্দ্র পাঠাবে। বাকি ২৫ শতাংশ বেসরকারি হাসপাতালগুলি টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থার থেকে কিনতে পারবে। উল্লেখ্য, জুন ২১ থেকে ২৭ দেশে প্রতিদিন গড়ে ৬০ লক্ষ জন করে টিকা পেয়েছেন। তবে এই গতি জুলাইতে কমতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ হাতে যদি মাত্র ১২ কোটি টিকা থাকে, তাহলে দৈনিক হারে ৪০ লক্ষ টিকা প্রয়োগ করা যাবে।
সরকারি হিসেব বলছে, এখনও পর্যন্ত দেশের প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার মাত্র ৫.৬ শতাংশ কোভিড টিকার দুটো ডোজই নিয়েছেন। করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের গ্রাফ কিছুটা নিম্নমুখী হღলেও তৃতীয় ঢেউ💛য়ের ভ্রুকুটি রয়েছে। তাই অধিক মাত্রায় টিকাকরণে জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার আগে যতটা সম্ভব টিকাকরণ করিয়ে নিতে চাইছে সরকার।
এই আবহে সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে যে দেশের ১২ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ শতাংশ টিকা নিতে অনিচ্ছুক। সেই কারণেই মন কি বাতে টিকাকরণের উপর রবিবার বিশেষ জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ডেল্টা প্লাস স্ট্রেনের মতো করোনা ভাইরাসের নয়া ভ্যারিয়েন্ট ভারতের জন্য উদ্বেগ আরও বাড়িয়েছে♑। এখনও পর্যন্ত বেশ কয়েকজন আক্রান্ত হয়েছেন এই নয়া স্ট্রেনে। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞদের মত, যত দ্রুত দেশের সকলকে টিকা দেওয়া যাবে, ততই তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলা করা সহজ হবে।