উৎকর্ষ আনন্দ
🐭ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড় শুক্রবার জানিয়েছেন, দেশের একেবারে প্রথম সারিতে থাকা ৫০জন বিচারপতি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তাঁদের আগামী দিনে সুপ্রিম কোর্টে নিয়ে আসা হতে পারে।
♐সেন্টেনারি রাম জেঠমালানি মেমোরিয়াল লেকচারে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তিনি জানিয়েছেন, কলেজিয়াম সম্পর্কে একটা কথা বলা হয় যে প্রার্থীদের নিয়োগ করার ক্ষেত্রে ঘটনাক্রম অনুসারে বাস্তবের যে তথ্য সেটার অভাব থাকে। তবে এক্ষেত্রে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয় তার কিছু আপনাদের জানাচ্ছি। এই কাজটা নিরন্তর চলছে। সেন্টার অফ রিসার্চ অ্যান্ড প্ল্যানিংয়ের মাধ্যমে আমরা একটি বিস্তৃত মঞ্চ তৈরি করেছি। সেখানে আমরা ৫০জন বিচারপতির মূল্যায়ন করছি। তাঁদের মধ্যে থেকেও সুপ্রিম কোর্টে নিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হবে।
ꦜবিচারপতি চন্দ্রচূড় জানিয়েছেন, বিচারপতিদের বিভিন্ন সময়ের রায়দানগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তার ভিত্তিতেও মূল্যায়ণ করা হয়। সেই রায়দানের মান কতটা ছিল সেটাও দেখা হয়।
✨প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে গোটা বিষয়টি যাতে আরও স্বচ্ছ হয় সেটা দেখা হচ্ছে। কিন্তু সেটা সকলের সামনে আলোচনার বিষয় নয়।
🃏তাঁর মতে ওই অ্যাড হক মডেল থেকে বেরিয়ে এসে একটা প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। স্বচ্ছতা ও দায়িত্বশীলতার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। তাঁর মতে স্টাফরা এখন বাড়ি আর অফিসের মধ্য়ে ফারাক সম্পর্কে বুঝতে পারেন। তাঁদের কাজের দক্ষতা বাড়াতে পারেন। বিচার দানের ক্ষেত্রে এটা একটা বড় পরিবর্তন।
𓆉কোভিড পিরিয়ডে কীভাবে অনলাইন ব্যবস্থার মাধ্যমে বিচারব্যবস্থাকে পরিচালনা করা, কোনটা জরুরী, কোনটার অগ্রাধিকার দেওয়া দরকার তার তালিকা তৈরি করা। এমনকী বিচারপতিদের মধ্যে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করা যায় সেব্যাপারেও বলা হয়েছে। সমস্ত ক্ষেত্রেই যাতে বিচারব্যবস্থার মানকে উন্নত করা যায় সেটা দেখা হচ্ছে।
𓃲প্রয়াত জেঠমালানি সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, তিনি আইনের দুনিয়ায় অনেক অবদান রেখে গিয়েছেন।