সিএএ বিরোধী আন্দোলনকে সমর্থন না করা🐟য় ১৫জন অমুসলিমকে ফেল করিয়ে দিয়েছেন। এমনই দাবি করে বিপাকে পড়লেন জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার শিক্ষক আব্র🦹ার আহমেদ। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে জামিয়া কর্তৃপক্ষ।যতদিন তদন্ত চলবে, তিনি সাসপেন্ড থাকবেন।
বিপাকে পড়ে অবশ্য এখন সুর বদলেছেন ﷽আব্রার। তাঁর কথায়, তার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টটি স্যাটায়ার ছিল ও সেটার ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। জামিয়ার ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অ꧋ধ্যাপক আব্রার আহমেদ।
আব্রারের টুইট যে ১৫জন অমুসলিম ছাড়া সবাইকে পাশ করিয়ে দেওয়া হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচন্ড বিতর্কের সৃষ্টি করে। এতে কড়া ভূমিকা নিয়েছে জামিয়া কর্তৃপক্ষ। তাদের মতে এতে সাম্ꦕপ্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে ও বড়সড় রꦕকমের শৃঙ্খলাভঙ্গ এটি। জামিয়ার ভিসি সেই কারণে আব্রারকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তদন্ত শেষ হওয়া অবধি।
অন্যদিকে আব্রার ফেসবুকে আত্মপক্ষ সমর্থন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি এটা স্যাটায়ার ছিল। নিজের পোস্টের সঙ্গে সিএএ-এর তুলনা টেনে আব্রার বলেন সংখ্যালঘুরা এই আইনের ফলে এম✤নই বোধ করেন। হঠাত্ করে কোনও শিক্ষক যদি বলে সব সংখ্যালঘুদের ফেল করিয়ে দেব সেটার মতꦏোই হল নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, বলে আব্রারের দাবি।
কোনও পরীক্ষাই হয়নি তাই কাউকে ফেল করানোর প্রশ্নই আসে না বলে তাঁর দাবি। এওক দশকের ওপর তিনি পড়াচ্ছেন ও কোনওদিন তাঁর বিরুদ্ধে ভেদাভেদের অ꧂ভিযোগ ওঠে নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। তবে বিশ্ববিদ্যালয় যখন তদন্ত করছে তখন সত্যিটা সামনে চলে আসবে বলে তাঁর দাবি।
প্রসঙ্গত সিএএ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম বড় কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠেছিল জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। জামিয়ায় প্রবেশ করে ছাত্রদের ওপর নির্যꩲাতন করে পুলিশ সিএএ প্রতিবাদ চলার সময়, এমনও অভিযোগ উঠেছে। আপাতত অবশ্য ক𒅌রোনার জেরে প্রতিবাদ স্থগিত। তার মধ্যেই শিক্ষকের এহেন দাবিতে কিছুটা বিব্রত জামিয়া