যত দিন এগোচ্ছে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের দিকে ততই দেশের বিরোধী নেত্রী হয়ে উঠছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি ‘একনায়কতন্ত্র’ চালাচ্ছে—এই অভিযো🌠গ তিনি দীর্ঘদিন ধরে করে আসছেন। এবার সংসদে শব্দের উপর বেড়ি পরানো হচ্ছে। তার প্রতিবাদে সংসদে বিরোধী দলগুলিকে🥀 এককাট্টা করতে উদ্যোগী হলেন তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও (কেসিআর)। তাই তিনি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী–সহ কয়েকজনকে ফোন করেছেন বলে সূত্রের খবর।
ঠিক কী জানা যাচ্ছে? সূত্রের খবর, সংসদের আসন্ন অধিবেশনে বিরোধীরা একজোট হয়ে যাতে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়ায় তার জন্য তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা–নেত্রীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল, এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার, সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবের সঙ্গে কথা বলেছেন কেসিআর। এমনকী এমকে স্ট্যালিন, তে🧸জস্বী যাদব–সহ বিরোধী একাধিক নেতার সঙ্গেও কথা বলেছেন। ফোনে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। ১৮ জুলাই সংসদের অধিবেশন শুরু হচ্ছে। সেখানে বিজেপির বিরুদ্ধে যাতে প্রতিবাদ তীব্র করা যায় তা নিয়ে কথাবার্তা হয়েছে।
ঠিক কী বলছে তৃণমূল কংগ্রেস? এই বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের বর🦩্ষীয়ান সাংসদ সৌগত রায় বলেনᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ, ‘সিংহ বদলের পর মোদী গর্জন করছেন। আসলে সাংসদদের আটকানোর চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু আমরা মানুষের কথা তুলে ধরবই সংসদ ভবনে। কেন্দ্রীয় সরকারের অগণতান্ত্র𒀰িক কার্যকলাপের বিরুদ🧸্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হবে।’
উল্লেখ্য, মোদী সরকারের বিভিন্ন অগণতান্ত্রিক, দমনমূলক পদক্ষেপের প্রতিবাদ জানানোর পরিকল্পনা করেছে বিরোধীরা। রান্নার গ্যাস, পেট্রল, ডিজেল, ভোজ্য তেলের দাম বাড়ছে রোজ। ইতিহাসকে বদল করার চেষ্টা হচ্ছে। এমনকী সংসদ ভবনের মাথায় বসা অশোক স্তম্ভের সিংহের চেহারা–অভিব্যক্তি নিয়ে বিতর্ক෴ তুঙ্গে উঠেছে। একইসঙ্গে সংসদ ভবনে সাংসদদের ‘শব্দ’ ব্যবহার নিয়ে ‘ফ💮তোয়া’ দেওয়া হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হতে কেসিআর কথা বলেছেন একাধিক অবিজেপি মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে।