রাজনৈতিক শোরগোল তুঙ্গে থাইল্যান্ডে। যাবতীয় বিতর্কের কেন্দ্রে রয়েছে ব꧒িয়ার। বিয়ারের উৎসপাদনে উদারীকরণের দাবিতে সোচ্চার সেদেশের বিপক্ষ দল। সরকার পক্ষের দিকে এই ইস্যুতে তারা একাধিক অভিযোগ তুলেছে। বিপক্ষ শিবিরের দাবি, বড়সড় সংস্থাগুলি বিয়ার উৎপাদন করে স্থানীয় বিয়ার উৎপাদনকারীদের ব্যবসায় থাবা বসাচ্ছে।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ড। সেখানে বিয়ারকে ঘিরে রয়েছে বহু কঠোর বিধি। সেদেশে সদ্য এই সপ্তাহে মদের বা♒জারে বেশ কিছু ব্যবসায়িক বিধিকে লাঘব করেছে সরকার। সরকার বিরোধীদের দাবি, এটাই যথেষ্ট নয়। সেখানে বিয়ার উৎপাদনের জন্য ১০ মিলিয়ন বাহত(২৬৭০০০ মার্কিন ডলার)এর মূলধনের প্রয়োজনীয়তা ও ১০০,০০০ লিটার প্রতি বছর উৎপাদন করার ক্ষমতার যে বিধি লাগু ছিল তা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে স্থানীয় বিয়ার উৎপাদনকারীরা বলছেন, এটাই যথেষ্ট নয়। এটি কোনও সুদূরপ্রসারী সমস্যাকে সমাধান করতে পারবে না বলে তাঁদের মত। উল্লেখ্য, পর্যটকদের আকর্ষণীয় জায়গা থাইল্যান্ডে বিয়ারের চাহিদা তুঙ্গে। সেখানে বিয়ার ব্য়বসাও সেরা পর্যায়ে হয়। দেখা যাচ্ছে, সেদেশের ৯২ শতাংশ বিয়ার মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে দুটি সংস্থার হাতে। একটি হল ব্রুন রড ব্রিওয়্যারি কোং, অন্যটি হল থাই ব্রেভারেজ পিসিএল।
গাড়িকে শুধু ছু🙈ঁয়েছিল শিশুটি, চালক বেরিয়ে এসে মারলেন লাথি! ভিডিয়ো প্রকাশ্যে
এই পরিস্থিতিতে থাই সরকারের বিরোধীপক্ষের রাজনৈতিক দল ‘মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি’ আরও উন্নততর লিকার বিল-এর দাবি করেছিল। আর সেই দাবি তিনটি ভোটের মার্জিনে খারিজ হয়ে যায়। সেদেশের প্রিমিয়ার প্রায়ুথ চান ওছার নেতৃত্বাধীন সরকার এই গোটা ইস্যুতে ধীরে ধীরে পরের বছরের♏ নির্বাচনী ইস্যু করার পথে হাঁটতে চাইছে বলেও খবর। এই পরিস্থিতিতে থাইল্যান্ডের ‘বিয়ার ব্যাটেল’ কোনপথে যায়, সেদিকে তাকিয়ে সকলে।