কয়েকটি দেশে চোখ রাঙালেও বর্তমানে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে করোনা। গত দু'বছরের তুলনায় বিশ্বব্যাপী।করোন🔯া আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই কমেছে। এই অবস্থ🍌ায় ২০২৩ সালে করোনার জরুরি অবস্থা থাকবে না বলে আশাবাদী বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। দুবছর আগে চিন থেকে শুরু হয়েছিল এই অতিমারি। করোনা কীভাবে শুরু হয়েছিল সে সম্পর্কিত তথ্য চিনের কাছ থেকে চেয়ে পাঠিয়েছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। সেই তথ্য পাওয়া গেলে করোনা নির্মূল করা সম্ভব হবে বলে মনে করছে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইসাস বলেছেন, ‘সাপ্তাহিক কোভিড মৃতের সংখ্যা এক বছর আগে🎀র তুলনায় কমে অর্𒁃ধেক হয়েছে। গত সপ্তাহে ১০ হাজারের কম⛎ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। যদিও।সংখ্যাটি এখনও অনেক বেশি। আগামী দিনে তা আরও কমাতে হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। আমরা আশাবাদী যে আগামী বছরে কোনও এক সময়ে আমরা বলতে পারব যে কোভিড-১৯ আর বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যক্ষেত্রে জরুরী অবস্থা নয়।’
হু’▨এর কোভিড-১৯ জরুরি কমিটি টেড্রোসকে পরামর্শ দিয়েছে যে ভাইরাসটি আন্তর্জাতিক জনস্বাস্থ্য জরুরী থাকবে কিনা তা নিয়ে জানুয়ারিতে পরবর্তী বৈঠকে আলোচনা করবে। হু’র কোভিড-১৯ প্রযুক্তিগত প্রধান মারিয়া ভ্যান কেরখোভ বলেন, করোনার ওমিক্রনের মতো রূপ এবং ভাইরাসের প্রভাব খতিয়ে দেখবে। তার পর এবিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিশ্বস্বাস্থ্🎀য সংস্থার পরিসংখ্যান বলছে, সারা বিশ্বে এখনও পর্যন্ত ৩০ শতাংশ মানুষ ভ্যাকসিন পায়নি। টেড্রোস বলেন, বিশ্ব যেহেতু কোভিড জরুরী অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়ছে। ফলে করোনা কীভাবে অর্থনীতিকে বিপর্যস্ত করেছে, কীভাবে অতিমারী শুরু হয়েছিল তা বোঝা দরকার। টেড্রোস বলেন, ‘আমরা এই ভাইরাসের উৎস আরও ভালভাবে বোঝার জন্য আমরা চিনকে অনুরোধ করেছি।’