১১ টি বিশেষ ঐতিহাসিক গুরুত্ব সম্পন্ন নির্মাণকে শ্রীরামজন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট আলাদা কর🃏ে চিহ্নিত෴ করেছে। এই বিশেষ নির্মাণকে রাম জন্মভূমি চত্বরে বিশেষ রূপে সংরক্ষণ করার পদক্ষেপ গৃহিত হচ্ছে। উল্লেখ্য, এই ১১ টি নির্মাণের তালিকায় রয়েছে সীতা রসোইয়ের মতো ইমারত। ট্রাস্টের বক্তব্য, এগুলি আগে যেমন ছিল, তেমনই থেকে যাবে বলে জানা যাচ্ছে।
২০২০ সালে যখন রামমন্দিরের জন্য নির্মাণ কাজ শুরু হয়, তখনই ট্রাস্ট জানিয়েছিল যে, চত্বরের ঐতিহাসিক নির্মাণগুলি দশকপূর্বে যেমন ছিল, তেমনই রেখে দেওয়া হবে। এই ১১ টি ঐতিহাসিক নির্মাণের মধ্যে রয়েছে কুবের টিলা, সীতা কৌপ, সীতা রসোই, নাল, নীল, অঙ্গদ আর সুগ্রীব তিলস। রামমন্দির তীর্থ ট্রাস্টের জেনারেলর সেক্রেটারি চম্পত রাই রাম মন্দির কনস্ট্রাকশন কমিটির চেয়ারম্যানের সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলেছেন। 🅷আরও পড়ুন-মাওবাদী নাশকতার সতর্কতা জারি হতেই বাঁকুড়ায় পুলিশি সুরক্ষা চাইলেন ৫ তৃণমূল নেতꦇা
ট্রাস্টের সদস্য অনিল মিশ্র জানিয়েছেন, ট্রাস্টের তরফে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে এসে এই সংরক্ষণের কাজ হবে। তিনি বলেন, 'এখানে পরিদর্শন করতে এসে কাদ দেখে প্রশংসা করেছেন উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু।' উল্লেখ্য, যে ১১ টি নির্মাণকে সংরক্ষণ করা হবে, তার মধ্যে কুবের টিলা হল হিন্দু ও মুসলিমদের একাত্মের প্রতীক। উল্লেখ্য, রাম মন্দির প্র☂তিষ্ঠার আগেও একাধিক মূর্তি ইমারত উঠে এসেছে বলে খবর। সেগুলিও এই মন্দিরের মিউজিয়ামে রাখা হবে বলে জানিয়েছে ট্রাস্ট। জানা গিয়েছে রামজন্মভূমি চত্বরে এক বিশেষ মিউজিয়ামও তৈরি করা হবে। ৭০ একরের রামজন্মভূমিতে তীর্থ যাত্রীদের জন্য থাকতে তলেছে একাধিক সুবিধা। মনে করা হচ্ছে, এই রাম জন্মভূমির নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০২৩ সালে।