তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন রাতেই ঘোষণা করেন তিনি বয়কট করবেন নীতি আয়োগের বৈঠক। কারণ কেন্দ্রীয় বাজেটে তামিলনাড়ুকে বঞ্চিত করা হয়েছে। আর এই রাজ্যের মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। এবার কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রীরা নীতি আয়োগের বৈঠকে যাবেন না বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। যেসব রাজ্যে কংগ্রেস আছে সেখানে থাকা মুখ্যমন্ত্রীরা নীতি আয়োগের বꩲৈঠক বয়কট করবেন। কারণ এই বাজেট একেবারে বৈষম্যমূলক এবং বিপজ্জনক। তাই কংগ্রেস ঘোষণা করেছে আগামী ২৭ জুলাই নীতি আয়োগের বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন না মুখ্যমন্ত্রীরা।
এদিকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকরী হলে বহু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাই যোগ দেবেন না নীতি আয়োগের বৈঠকে। সেক্ষেত্রে ইন্ডিয়া জোটের একটা বড় অংশ এই নীতি আয়োগের গভর্ণিং কাউন্সিলের বৈঠকে꧋ উপস্থিত থাকবেন না। সুতরাং এই বৈঠক বিশ বাঁও জলে। তবে এই বৈঠকে রাজ্যের ১ লক্ষ ৭১ হাজার কোটি টাকা বকেয়ার কথা জানাবেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে এই সিদ্ধান্ত বদলও হতে পারে বলে সূত্রের খবর। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে আগে দেখা করে নেন এবং দাবি জানিয়ে দেন তাহলে নীতি আয়োগের বৈঠক তিনিও বয়কট করতে পারেন। কারণ এই বাজেটে বাংলাও কিছু পায়নি।
আরও পড়ুন: 💙‘আমি সফল হবই’, প্রথমদিন🧸 বিধানসভায় পা রেখেই আত্মবিশ্বাসের কথা শোনালেন মধুপর্ণা
অন্যদিকে এখনও পর্যন্ত ঠিক আছে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী যোগ দেবেন নীতি আ𒁃য়োগের বৈঠকে। কিন্তু অনেকেই যোগ দেবেন না। বরং বয়কট করবেন। এই বিষয়ে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি বেনুগোপাল বলেন, ‘এই বাজেট অত্যন্ত বৈষম্যমূলক এবং বিপজ্জনক। যা সম্পূর্ণ বিপক্ষে যায় যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর। কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত স্বচ্ছতা বজায় রাখা।’ কেন্দ্রীয় বাজেটের সব দিক বিচার করেই কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নিয়েছে নীতি আয়োগের বৈঠক বয়কট করার। এই বাজেটের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতেই এমন সিদ্দান্ত নেওয়া হয়েছে বলে কংগ্রেস সূত্রে খবর।