সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি বি এন শ্রীকৃষ্ণা ♈সদ্য তাঁর দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশের পরিস্থিতি ও বাক স্বাধীনতা নিয়ে মন্তব্য করেন। সেই মন্তব্যের পাল্টা বক্তব্যে কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু বলেন, সেই ব্যক্তিরাই এসব বলেন 'যাঁরা জনতার ভোটে জয়ী প্রধানমন্ত্রী' প্রসঙ্গে কটূ কথা বলেন, আর 'দেশের বাꦉক স্বাধীনতা নিয়ে সোচ্চার হন'।
এক পত্রিকার সাক্ষাৎকারে রিজিজু বলেন, 'বর্তমানে পরিস্থিতি খুবই খারাপ। আমি অবশ্যই বব যে, আমি যদি জনতার সামনে দাঁড়াই আর যদি সেখানে আমরা প্রধানমন্ত্রীর মুখ পছন্দ না হয়, তাহলে কেউ আমায় তল্লাশি করতে পারে, গ্রেফতার করতে পারে। কোনও কারণ ছাড়াই আমাকে জেলে ফেলে দেওয়া হতে পারে। এটার বিরোধিতা করা উচিত সমস্ত নাগরিক মিলে।' ওই সাক্ষাৎকারের প্রেক্ষিতে কিরেণ রিজিজিু বলেন, এই ধরনের ব্যক্তিত্বরা কখনওই ' জরুরি অবস্থার সময়ের কথা বলেন না।' উল্লেখ্য, রিজিজু এক্ষেত্রে ১৯৭৫ সালে ইন্দিরা সরকারের আমলের প্রসঙ্গ তোলেন। তিনি বলেন, এই ধরনের মানুষরা কখনওই কোনও কোনও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের বিরুদ্ধে মুখ খোলার 'সাহস' করেননা। এক টুইটে নিজের বক্তব্য তুলে ধরেন কিরেন রিজিজু। শেষে তিনি লেখেন, 'সুপ্রিম কোর্টের কোনও প্রাক্তন বিচারপতি সত্যিই একথা বলেছেন কি না তা আমার জানা নেই। এটা যদি সত্যি হয়, তাহলে এই বক্তব্য সেই প্রতিষ্ঠানকেও ছোট করছে যেখানে তিনি সেবা দিয়েছেন।' Video: অভাব, অভিযোগ নিয়ে বিজেপি বিধায়কের কাছ𒉰ে গিয়েছিলেন মহিলা, এরপর?
উল্লেখ্য, সরকারি কর্মচারিরার নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরতে পারেন কি না তা নিয়ে একটি বিতর্কের আওতায় এই বক্তব্য রাখেন ওই প্রাক্তন বিচারপতি এক সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে। সে💞খই সাক্ষাৎকারটির অংশ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। উল্ল👍েখ্য, গুজরাত দাঙ্গায় বিলকিস বানো গণধর্ষণে ১১ জন দোষীকে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনার প্রেক্ষিতে এক আইএএস অফিসার বক্তব্য রাখেন। তারপরই এই বিতর্ক তৈরি হয়। সেই প্রসঙ্গেই বক্তব্য রাখেন প্রাক্তন বিচারপতি বিএন কৃষ্ণা।