সীমান্ত সন্ত্রাসে মদত ন💟া দেওয়ার জন্য যৌথ বিবৃতিতে পাকিস্তানকে সতর্ক করল ভারত ও আমেরিকা। প্রথম ভারত সফর সেরে বিদায় নেওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পাশে দাঁড়ালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২০১৭ সালে মোদী-ট্রাম্প প্রথম সাক্ষাতেও সীমান্ত সন্ত্রাস দমনই হয়েছিল বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয়। প্রথম ভারত সফরে এসেও ‘বন্ধু’ মোদীর সঙ্গে বৈঠকে তাকেই গুরুত্ব দিলেন মার্কিন প্রেসিডে🥀ন্ট।
মঙ্গলবার রাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে দুই নেতার যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসে পাক꧙িস্তানের ভূমিকা প্রাধান্🐲য পেয়েছে। প্রসঙ্গের স্বার্থেই উঠে এসেছে পাক সরকার আশ্রিত জৈশ-ই-মহম্মদ এবং লস্কর-ই-তৈবার মতো সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের নাম ও বিবিধ হামলার খতিয়ান। এই প্রেক্ষিতে চিন সম্পর্কেও আলোচনা করেন দুই রাষ্ট্রনেতা।
দক্ষিণ চিন সাগর প্রসঙ্গে ট্রাম্পের অভিমত, ওই অঞ্চলে সুস্পষ্ট কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক ও রাজনৈতিক নীতি নির্ধারণ করা অত্যন্ত জরুরি। তাঁর মতে, ‘দক্ষিণ চিন সাগরে আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক কো🍸নও রাষ্ট্রের অধিকার যাতে💜 খর্ব না হয়, ঠান্ডা মাথায় সেই সিদ্ধান্তই নেওয়া প্রয়োজন।’
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসে তত্কালীন মার্কিন রাꦇষ্ট্রপতি বারাক ওবামার সঙ্গ♒ে বৈঠকে প্রথম বার ভারতের তরফে দক্ষিণ চিন সাগর সম্পর্কে আমেরিকার উদ্দেশে বিবৃতি দেন নমো। ২০১৫ সালে ওবামার ভারত সফরে সেই প্রসঙ্গের পুনরাবৃত্তি করেন প্রধানমন্ত্রী।
২০১৭ সালে অবশ্য ওই এলাকা সম্পর্কে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে কোনও উল্লেখ করেনি ভারত বা আমেরিকা, তবে দক্ষিণ চিন সাগরে অবাধ নৌযাত্রা, বাণিজ্যিক লেনদেন এবং অবাধ উড়ানের সুবিধা সম্পর্কে ওয়াশিংটন ও দিল্লি𒅌র মধ্যে কথা হয়েছে।