অসত্ ব্যক্তিদের পাকড়াও করার চাকরি। আর তার পরীক্ষায অসত্ উপায়! এমনটাই ঘটল উত্তরপ্রদেশ পুলিশের সাব-ইন্সপ🍎েক্টরের চাকরির পরীক্ষায়। টুকলি করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেলেন তিনি। ঘটনার ভিডিয়ো করেছেন পুলিশ কর্মীরাই। কী দেখা যাচ্ছে সেই ভিডিয়োয়?
জানা গিয়েছে, উত্তরপ🎐্রদেশ পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টরের পরীক্ষা দিতে আসেন ওই 😼যুবক। নিয়মমাফিক পরীক্ষা হলে প্রবেশের সময়ে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে শরীরের উপর দিয়ে বোলানো হয়। কিন্তু মাথার কাছে মেটাল ডিটেক্টর আনতেই তাতে 'বিপ বিপ' শব্দ হতে শুরু করে।
তাই দেখেই চমকে যান পুলিꦆশকর্মীরা। ওই যুবককে আলাদা ঘরে নিয়ে যান তাঁরা। সেখানে চাপের মুখে পুরো বিষয়টি খোলসা করেন ওই যুবক। দেখা যায়, আসলে মাথায় একটি পরচুলা পরে এসেছেন তিনি। পরচুলার মধ্যে লুকিয়ে রাখা একটি ছোট্ট ফোন। অন্যদিকে, যুবকের কানের গর্তের ভিতরে ব্লু-টুথ হেডফোন। দুই কানেই রয়েছে সেই বন্দোবস্ত। এমনভাবে হেডফোনগুলি কানের গর্তে ভর💃া যে তিনি নিজেও তা বের করতে পারছেন না।
সম্ভবত, পরীক্ষা শুরুর সঙ্গে সঙ্গে তাঁর সেই ফোনে কল আসত। মাথা চুলকানোর ভান করে চুলে হাত দিয়ে কল রিসিভ করে নিতেন তিনি। এদিকে যিনি ফোন করছেন, তাঁর কাছে সম্ভবত প্রশ্নপত্রের একটি ꦇকপি কোনওভাবে লিক হয়ে পৌঁছে যাওয়ার কথা। তিনিই সেখান থেকে পর পর উত্তরগুলি বলতেন। সেটা শুনেই পরীক্ষা দিত ওই যুবক।
এমনিতেও MCQ ভিত্তির উত্তরপত্র। 💖তাই এভাবে করলে বেশিক্ষণ সময় লাগারও কথা নয়।
পুরো ঘটনার ভিডিয়ো করেছেন পুলিশকর্মীরা। দেখুন সেই ভিডিয়ো:
মাথায় মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে টেস্ট করা হবে না ভেবেছিলেন ওই যু🧸বক। কিন্𝔍তু এত বুদ্ধি খাটিয়েও যে ধরা পড়ে যাবেন, তা ভাবতেও পারেননি। পুলিশকর্মীরা জানিয়েছেন, এর পfছনে কোনও চক্র থাকতে পারে। পুরো বিষয়টির তদন্ত করা হবে।