ট্র্যাক্টরের পেছনে জবুথবু হয়ে বসে আছেন কোডার, ইঞ্জিনিয়াররা। এক আইটি কর্মী জানালেন, 'সেই ৩০ অগস্ট থেকে রাস্তায় এমন জল। প্রবল যানজট। বাধ্য হয়ে অফিস ছুটিও নিতে হয়েছিল। কিন্তু এভাবে 🐭আর কত দিন! বাধ্য হয়েই তাই ট্র্যাক্টরে অফিস যাচ্ছি।'
দেশের আইটি হাব বেঙ্গালুরু। ভারতের অর্থনীতির এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। অথচ সেখানেই জল নিকাশী ব্যবস্থার করুণ দশা। বেশি বৃষ্টি হলেই নদীতে পরিণত হয় রাস্তাঘাট। ♐এবারেও তার অন্যথা হল না। অবস্থা এমনই যে, রীতিমতোট্র্যাক্টর ভাড়া করে অফিস যাচ্ছেন আইটি কর্মীরা। এমনভাবেই স্যুটেড-বুটেড হয়ে ঝাঁ-চকচকে MNC-তে চাকরি করতে যাচ্ছেন তাঁরা।
ইয়েমালুর এলাকায় ট্রাক্টরে করে আইটি কর্মীদের অফিস যাত্রার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের টুইটে দেখা যাচ্ছে, ট্র্যাক্টরের পেছনে জবুথবু হয়ে বসে আছেন কোডার, ইঞ্জিনিয়াররা। এক আইটি কর্মী জানালেন, 'সেই ৩০ অগস্ট থেকে রাস্তায় এমন জল। প্রবল যানজট। বাধ্য হয়ে অফিস ছুটিও নিতে হয়েছিল। কিন্তু এভাবে আর কত দিন! বাধ্য হয়েই তাই ট্র্যাক্টরে অফিস যাচ্ছি♐।'
সুযোগ বুঝে ট্র্যাক্টর মালিকরা একটু ব্যবসাও করে নিচ্ছেন। ৫০𒀰 টাকা করে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। তবে বেঙ্গালুরুতে এটি বেশ সাধারণ বিষয়ই বলা যেতে পারে। একটু বেশি বৃষ্টি হলেই তাই ট্র꧙্যাক্টর নিয়ে বের হয়ে পড়েন তাঁরা।
সম্প্রতি এই বিষয়ে কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাইকে চিঠি দেয় বেঙ্গালুরুর সংস্থাগুলির সংগঠন। তাঁরা জানায়, ৩০ অগস্ট জল জমে আউটার রিং রোড বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যানজটে ৫ ঘণ্টা আটকে ছিলেন আইটি কর্মীরা। এই একদিনেই সংস্থাগুলির প্রায় ২২৫ কোটি টাকার কাছাকাছি লোকসান হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী চিঠির প্রত্যুত্তরে বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দিয়ে𓂃ছেন। সংস্থাগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ♈বলেও আশ্বাস দেন তিনি। তারই মধ্যে আনঅ্যাকাডেমির সিইও গৌরব মুঞ্জলের একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তাতে তিনি জানিয়েছেন, জলমগ্ন ঘর থেকে তাঁকে এবং তাঁর 🐼পোষ্যকে উদ্ধার করা হয়েছে।