ব্যবহারকারী বিরোধী কাজ করছে🦋 হোয়াটসঅ্যাপ। কৌশ𓂃লে সবার সম্মতি আদায় করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার দিল্লি হাইকোর্টে মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ আনল কেন্দ্রীয় সরকার।
কেন্দ্রের অভিযোগ, হঠাত্ হঠাতℱ্ নোটিফিকেশন ফ্ল্যাশ করা হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপে। এর ফলে বিভ্রান্ত হয়ে অ্যাপের নয়া প্রাইভেসি পলিসি মেনে নিচ্ছেন ব্যবহারকারীরা। 'এটি ২৪ মার্চ ২০২১ সালের কম্পিটিশান কমিশন অব ইন্ডিয়ার নির্দেশিকার সম্পূর্ণ বিরোধী,' জানিয়েছেন কেন্দ্রের আইনজীবী।
গত বছরের শেষ থেকেই হোয়াটসঅ্যাপের নয়া প্রাইভেসি পলিসি নিয়ে তুঙ্গে বিতর্ক। নয়া প্রাইভেসি পলিসিত🐻ে ব্যবহারকারীদের তথ্য যাবে তৃতীয় ব্যক্তির(Third Party)হাতে। এমনই অভিযোগ এনে WhatsApp-এরꦏ বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টে বিবৃতি দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।
হোয়াটসঅ্যাপের নয়া প্রাইভেসি পলিসির বিরুদ্ধ হাইকোর্টে পি🍷টিশন জমা করেন ডঃ সীমা সি🃏ং, মেঘান এবং বিক্রম সিং। সেখানে কেন্দ্র যাতে হোয়াটসঅ্যাপকে তাদের প্রাইভেসি পলিসি পিছিয়ে দিতে নির্দেশ দিতে পারে, কোর্টকে সেই অনুমোদনের আর্জি করা হয়।
তার প্রেক্ষিতেই কেন্দ্রের এই প্রতিꦚক্রিয়া। যদিও হোয়াটস্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেꦗ, কাউকে বলপূর্বক নয়া নীতি অ্যাকসেপ্ট করতে বলা হয়নি। তাছাড়া নয়া প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণ করা আবশ্যিকও করা হয়নি। কেউ চাইলে নাও করতে পারেন।
অন্যদিকে গত ২৬ মে থেকে জারি হয়েছে কেন্দ্রের সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কিত একাধিক নিয়মাবলী। আর তার ঠিক আগেই 🔜কেন্দ্রের নীতির বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টের দারস্থ হয়েছে⛎ হোয়াটসঅ্যাপ(WhatsApp) কর্তৃপক্ষ।
গত বছরের শেষেই এই নয়া প্রাইꦫভেসি পলিসির বিষয়ে ঘোষণা করেন নির্মাতারা। জানানো হয় যে এই নয়া নীতি Agree না করলে আর ব্যবহার করা যাবে না WhatsApp ।
নয়া প্রাইভেসি পলিসির প্রকাশের পর অনেকেই এটি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রাই✱ভেসি ক্ষুণ্ণ হওয়ার আশঙ্কা করেন অনে🃏কে। কিন্তু, সকলকে আশ্বাস দিয়ে সংস্থা জানায়, নতুন নীতিতে ব্যবহারকারীদের কথোপকথন কখনই কোনও তৃতীয় ব্যক্তি বা সংস্থার হাতে পড়বে না।
গত ১৫ মে পর্যন্ত নয়া নীতি অ্যাকসেপ্ট করার সময়সীমা দিয়েছিল WhatsApp । তবে, প্রবল প্রতিবাদের মুখে আবারও সেই তারিখ পিছিয়ে দেয় সংস্থা। যদিও সংস্থার দাবি, ইতিমধ্যে বেশিরভাগ ব্যবহারকারী🗹 নয়া আই🎃টি নীতিতে Agree করেছেন।