২০২২ সালের এশিয়া কাপের ফাইনালে পাকিস্তানকে ২৩ রানে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে শ্রীলঙ্কা। ফাইনাল ম্যাচে শ্রীলঙ্কার জয়ের নায়ক ছিলেন অলরাউন্ডার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গ♒া। তিনি ম্যাচে প্রথমে ব্যাটিং এবং পরে বোলিং করে পাকিস্তানি দলের জন্য পরিস্থিতি বদলে দিয়েছিলেন।
ফাইনাল ম্যাচে, হাসারাঙ্গা প্রথমে ভানুকা রাজাপক্ষের সঙ্গে ইনিংস সামলান। ব্যাটিংয়ে তিনি ২১ বলে ৩৬ রান করেন। যেখানে তিনি পাঁচটি চার ও একটি ছক্কা মেরেছিলেন। হাসারাঙ্গার এই শক্তিশালী ইনিংসের কারণে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে 😼শ্রীলঙ্কা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিল।
আরও পড়ুন… W, 1, W, 1, W, 0! হাসারাঙ্গার এই🌃 ও💮ভারেই এশিয়া কাপ কার্যত জিতে নিল শ্রীলঙ্কা
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শ্রীলঙ্কাꦚন বোলারদের সামনে একটা সময়ে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিল পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা। যদিও মহম্মদ রিজওয়ান নিশ্চিতভাবেই একপ্রান্ত থেকে ইনিংস সামলাচ্ছিলেন। কিন্তু তার ধীর ব্যাটিং শ্রীলঙ্কার কাজকে সহজ করে দিয়েছিল। মধ্য ওভারে বোলিং সম্পন্ন করেন হাসারাঙ্গা। হাসারাঙ্গা একই ওভারে তিনটি উইকেট নেন যার মধ্যে মহম্মদ রিজওয়ান, খুশদিল শাহ এবং আসিফ আলিও ছিলেন।
ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার এই ওভারেই পাকিস্তানের সকল স্বপ্ন শেষ হয়ে যায়। ম্যাচের পরে হাসারাঙ্গা বলেন, ‘আমি যখন ৬০/৫-এ ব্যাট করতে নামি তখন, ভানুকা এবং আমি ১৫০রান করার পরিকল্পনা কর⛄েছিলাম। যা এই উইকেটে একটা ঠিক ঠাক রান ছিল। আমি তাঁকে বলেছিলাম যে আমি আমার ভূমিকা পালন করব এবং আমার শট খেলব। প্রথম কয়েক ওভারে বল সুইং হয়েছিল,কিন্তু আমি যখন ব্যাটিং করেছিলাম 😼তখন উইকেট সত্যিই ভালো হয়ে গিয়েছিল।’
আরও পড়ুন… কর্ণাটকের এই ক্রিকেটারের সঙ্গে বাগদান সারলꦇেন ঝুলনদের সতীরꦿ্থ বেদা কৃষ্ণমূর্তি
এরপরে নিজের বোলিং পারফরমেন্স নিয়ে হাসারাঙ্গা বলেন, ‘আমি উপমহাদেশে বোলিং করতে ভালোবাসি। আমি এই কন্๊ডিশনে স্টাম্পে বল করতে চাই এবং সে কারণেই আমি সফল হয়েছি। আমি টাইট বোলিং করার চেষ্টা করি এবং ডট বল করি। আমাদের ছেলেরা পুরো টুর্নামেন্টে দারুণ কাজ করেছে, বিশেষ করে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হারের পর থেকে।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।