ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে পারথ টেস্টের প্রথম ইনিংসে দুর্দান্ত ডাবল সেঞ্চুরি করেন মার্নাস ল্যাবুশান। তিনি ২০টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩৫০ বলে ২০৪ রান করে আউট হন। পরে দ্🌌বিতীয় ইনিংসে ফের শতরান করেন মার্নাস। তিনি ১৩টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ১১০ বলে ১০৪ রান করে অপরাজিত থাকেন।
দ্বিতীয় ইনিংসে তিন অঙ্কের রানে পৌঁছনো মাত্রই ল্যাবুশান এমন এক নজির গড়েন, যা খুব বেশি ক্রিকেটারের নেই। একই টেস্টের একটি ইনিংসে ডাবল সেঞ্চুরি ও অপর ইনিংসে 𝐆সেঞ্চুরি করার বিরল নজির গড়েন মার্নাস। এই নি⭕রিখে তিনি বসে পড়েন সুনীল গাভাসকর, গ্রেগ চ্যাপেল, গ্রাহাম গুচ, কুমার সাঙ্গাকারা, ব্রায়ান লারাদের সঙ্গে একাসনে।
আরও পড়ুন:- IND vs BAN: ফের বদল ভারতের ODI স্কোয়াডে, শামির পরিবর্তে বাং꧟লাদেশ সফরে তরুণ পেসার
ল্যাবুশানকে ন✤িয়ে এখনও পর্যন্ত ইতিহাসের মাত্র ৮ জন ক্রিকেটারের দখলে রয়েছে এমন নজির। ১৯৬৯ সালে প্রথমবার এমন কৃতিত্ব অর্জন করেন অস্ট্রেলিয়ার ဣডাগ ওয়াল্টার্স। ল্যাবুশানের আগে ২০১৪ সালে শেষবার এমন কৃতিত্ব দেখান কুমার সাঙ্গাকারা। দেখে নেওয়া যাক অভিজাত সেই তালিকা।
একই টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি ও সেঞ্চুরি করা ক্রিকেটাররা:-
১. ডাগ ওয়াল্টার্স (অস্ট্রেলিয়া): ২৪২ ও ১০৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ (১৯৬৯)।
২. সুনীল গাভাসকর (ভারত): ১২৪ ও ২২০ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ (১৯৭১)।
৩. লেরন্স রো (ওয়েস্ট ইন্ডিজ): ২১৪ ও অপরাজিত ১০০ বনাম নিউজিল্যান্ড (১৯৭২)।
৪. গ্রেগ চ্যাপেল (অস্ট্রেলিয়া): অপরাজিত ২৪৭ ও ১৩৩ বনাম নিউজিল্যন্ড (১৯৭৪)।
৫. গ্রাহাম গুচ (ইংল্যান্ড): ৩৩৩ ও ১২৩ বনাম ভারত (১৯৯০)।
৬. ব্রায়ান লারা (ওয়েস্ট ইন্ডিজ): ২২১ ও ১৩০ বনাম শ্রীলঙ্কা (২০০১)।
৭. কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা): ৩১৯ ও ১০৫ বনাম বাংলাদেশ (২০১৪)।
৮. মার্নাস ল্যাবুশান (অস্ট্রেলিয়া): ২০৪ ও অপরাজিতꦛ ১০৪ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ (২০২২)।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।