ಌ বিশ্বফুটবলে এখনও তিনি চর্চায়। তিনি ৩৯ বছর বয়সী ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। গত কয়েক বছর আগেই ইউরোপিয়ান ফুটবলকে বিদায় জানিয়ে খেলতে এসেছেন সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে। ইউরোপিয়ান ফুটবল থেকে সৌদিতে আসার সিদ্ধান্ত রোনাল্ডোর সঠিক ছিল কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন অনেকে। এরই মধ্যে সময়টা বেশ খারাপ গেছে সিআরসেভেনের। বিশ্বকাপের মঞ্চ ছাড়তে হয়েছিল চোখের জলে। দলের হার কার্যত রিজার্ভ বেঞ্চে বসে দেখতে হয়েছিল সিআরসেভেনকে। যখন মরক্কোর বিপক্ষে তাঁকে মাঠে নামান ফার্নান্দো স্যান্তোস, ততক্ষণে ম্যাচের ভবিষ্যৎ প্রায় ঠিক হয়ে গেছিল। ম্যান ইউতে এরিক টেন হ্যাগের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের অবনতির জেরে দল ছেড়ে ছিলেন সিআরসেভেন। যদিও পরিসংখ্যান বলছে, তিনি দল ছাড়ার পর তাঁর খুব বেশি ক্ষতি হয়নি। বরং পরবর্তী সময় প্রমাণ হয়েছে কোচরাই ব্যর্থ। এরই মধ্যে প্রকাশ্যে এল ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী বিশ্বের সবথেকে দামি ক্রীড়াবিদের নাম, আর সেই তালিকায় শীর্ষেই রয়েছেন পর্তুগিজ সুপারস্টার। প্রথম দশে অবশ্য জায়গা পাননি বিরাট কোহলি।
💧ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী বিশ্বের হাইয়েস্ট পেড অ্যাথলিট অর্থাৎ সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক প্রাপ্ত ক্রীড়াবিদদের মধ্যে লিওনেল মেসি, নেইমার, এমবাপেদের পিছে ফেলে দিয়েছেন ৩৯ বছর বয়সী পর্তুগিজ ফুটবলার। শুধু ফুটবলাররা নন, এক্ষেত্রে রোনাল্ডোর পিছনে রয়েছেন বাস্কেটবল খেলোয়াড় লেব্রন জেমসও।
🔯আরও পড়ুন-'ধোনি নয়, চেন্নাইয়ের অধিনায়ক হওয়ার কথা ছিল আমার', বিস্ফোরক বিশ্বকাপজয়ী তারকা
൩ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী শীর্ষে থাকা রোনাল্ডোর বার্ষিক আয় ২৬০ মিলিয়ন ডলার। গলফার জন রাহমের বার্ষিক আয় ২১৮ মিলিয়ন ডলার, তিনি তালিকায় দ্বিতীয়। আর্জেন্তাইন তারকা লিওনেল মেসি রয়েছে তৃতীয় স্থানে, তাঁর বার্ষিক আয় ১৩৫ মিলিয়ন ডলার। চতুর্থ স্থানে থাকা বাস্কেটবল তারকা লেব্রন জেমসের বার্ষিক আয় ১২৮.২ মিলিয়ন ডলার। আরেক বাস্কেটবল খেলোয়াড় জিয়ানিস আন্তেতোকুম্পোর বার্ষিক আয় ১১১মিলিয়ন ডলার। ফরাসি তারকা কিলিয়ান এমবাপের আয় ১১০ মিলিয়ন ডলার। এর পিছনেই রয়েছেন মেসির প্রাক্তন সতীর্থ নেইমার, তাঁর আয় ১০৮ মিলিয়ন ডলার। ১০৬ মিলিয়ন ডলার বার্ষিক আয় করেন সৌদিরই এক ক্লাবে রোনাল্ডোর পরে যোগ দেওয়া করিম বেঞ্জিমা।
💝আরও পড়ুন-পাখির চোখ T20 বিশ্বকাপ, ২৫মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রওনা দেবেন রোহিত, পান্ডিয়ারা
🦋করিম বেঞ্জিমার পিছনে রয়েছেন বাস্কেটবল খেলোয়াড় স্টিফেন কারি, তিনি বছরে ১০২ মিলিয়ন ডলার আয় করেন। ফোর্বসের তালিকায় এর পরে রয়েছেন লেমার জ্যাকসন, তাঁর আয় বার্ষিক ১০০.৫ মিলিয়ন ডলার। ফোর্বসের এই তালিকা থেকেই স্পষ্টই বিশ্বের সেরা লিগের গ্ল্যামার ছেড়ে সৌদি আরবে এলেও ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর তেমন কোনও ক্ষতি হয়নি।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।