মধ্যাঞ্চলকে প্রথম ইনিংসে সস্তায় বেঁধেও দলীপ ট্র𝓡ফির কোয়ার্টার ফাইনালে বেকায়দায় অভিমন্যু ঈশ্বরনের নেতৃত্বাধীন পূর্বাঞ্চল। আবেশ খান ও সৌরভ কুমারের জোড়া ফলায় বিদ্ধ হয়ে নিতান্ত কম রানে গুটিয়ে যায় পূর্বাঞ্চলের প্রথম ইনিংস।
আলুর▨ে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামা মধ্যাঞ্চলের প্রথম ইনিংস প্রথম দিনেই গুটিয়ে দেয় পূর্বাঞ্চল। মণিশঙ্কর মুরাসিংয়ের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে শিবম মাভির দল গুটিয়ে যায় মাত্র ১৮২ রানে।
পালটা ব্যাট করতে নেমে পূর্বাঞ্চল প্রথম দিনের খেলা শেষ করে তাদের প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটের বিনিময়ে ৩২ রান তুলে। ক্যাপ্টেন অভিমন্যু ঈশ্বরন শূন্য রানে ও অপর ওপেনার শান্তনু ৬ রান করে আউট হয়েছিলেন। ১৯ রানে নট-আউট ছিলেন সুদীℱপ ঘরামি। দ্বিতীয় দিনে তার পর থেকে খেলতে নেমে পূর্বাঞ্চলের প্রথম ইনিংস গুটিয়꧂ে যায় মাত্র ১২২ রানে। তারা সাকুল্যে ৪২.২ ওভার ব্যাট করে।
সুদীপ ব্যক্তিগত ২৭ রানের মাথায় সাজঘরে ফেরেন। ৫১ বলের ইনিংসে তিনি ৪টি চার মারেন। শাহবাজ নদিম করেন ৪৭ বলে ১৭ রান। তিনি ২টি চার মারেন। অভিজ্ঞ অনুষ্টুপ মজুꦓমদার ব্যাট হাতে দলকে নির্ভরতা দিতে ব্যর্থ হন।🍎 তিনি ১৬ বলে ৪ রান করে মাঠ ছাড়েন।
৯ বল খেলেও খাতা খুলতে পারেননি উইকেটকিপার কুমার কুশাগ্র। শাহবাজ আহমেদ ১৫ বলে ৩ রান করে আবেশের বলে বোল্ড হন। মুরাসিংকে সঙ্গে নিয়ে পূর্বাঞ্চলকে ১০০ রানের গণ্ডি পার করান রিয়ান পরাগ। শেষমেশ রিয়ান ৫টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৪৬ বলে ৩৩ রান করে মাঠ ছাড়েন। খাতা খুলতে পারেননি বাংলার দুই পেসার🍰 আকাশ দীপ ও ইশান পোড়েল।
২টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৪ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন মণিশঙ্কর মুরাসিং। বল হাতে ৫ উইকেট নেওয়ার পরে ব্যাট হাতে কার্যকরী ইনিংস খেলে মুরাসিংই পূর্বাঞ্চলকে আরও বড়সড় লজ্জার হাত থেকে উদ্ধার করেন। সুতরাং, প্রথম ইনিংসের নিরিখে পূর্বাঞ্চল পিছ🌱িয়ে পড়ে ৬০ রানে।
মধ্যাঞ্চলের হয়ে প্💞রথম ইনিংসে ৩টি করে উইকেট নেন আবেশ খান ও সৌরভ কুমার। ২টি উইকেট দখল করেন ক্যাপ্টেন শিবম মাভি। ১টি উইকেট পকেটে পোরেন যশ ঠাকুর। অর্থাৎ, তাদের ৪ জন বোলারই পালা করে উইকেট তোলেন প্রথম ইনিংসে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।