২৫ সেপ্টেম্বর রবিবার, ২০২২ দলীপ ট্রফি-র ফাইনালের পঞ্চম ও শেষ ��দিনে দক্ষিণ অঞ্চলকে ২৯৪ রানের বিশাল ব্যবধানে হারাল পশ্চিম অঞ্চল। ৫২৯ রানের বিশাল টার্গেটের পিছনে দৌড়াতে মাঠে নেমেছিল দক্ষিণাঞ্চল। ৫২৯ রানের বিশাল লক্ষ্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয় দক্ষিণাঞ্চল। দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ২৩৪ রানে গুটিয়ে 💖যায় তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৯৩ রান করেন রোহান কুনুমাল।
ভারতের অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান অজিঙ্কা রাহানের নেতৃত্বে ২০২২ দলীপ ট্রফি টুর্নামেন্ট জিতেছে পশ্চিমাঞ্চল। ফাইনালে দক্ষিণাঞ্চলকে ২৯৪ রানে হারিয়েছে তারা। পশ্চিমাঞ্চল প্রথম ইনিংসে ২৭০ রান করেছিল। এর পর প্রথম ইনিংসে ৩২৭ রান করে দক্ষিণাঞ্চল। দ্বিতীয় ইনিংসে চার উইকেটে ৫৮৫ রানের পাহাড় গড়ে পশ্চিমাঞ্চল। ম্যাচ জিততে দক্ষিণাঞ্চল ৫২৯ রানের টার্গেট পেলেও দ্বিতীয় ౠইনিংসে মাত্র ২৩৪ রান ক🌠রে। পশ্চিমাঞ্চল দল ১৯তম বারের মতো দলীপ ট্রফি জিততে সফল হয়েছে।
ম্যাচের প্রথমে পশ্চিমাঞ্চল প্রথম ইনিংসে ২৭০ রান তোলে। জবাবে দক্ষিণাঞ্চল ৩২৭ রান করে ৫৭ রানের লিড নেয়। এরপরে দ্বিতীয় ইনিংসে খেলতে নেমেপশ্চিম অঞ্চল ৫৮৫/৪ এর বিশাল স্কোর করে ইনিংসের সমাপ্তি ঘোষণা করেছিল। এই ইনিংসে যশস্বী জয়সওয়াল ৩২৩ বলে ২৬৫ রা🍒নের ইনিংস খেলেন। তাঁর পাশাপাশি সরফরাজ খান ১৭৮ বলে ১২৭ রান করেন। এই দুজনের ব্যাটের উপর ভর করে দলের পক্ষে শক্তিশালী ইনিংস তৈরি করে পশ্চিমাঞ্চল।
পশ্চিমাঞ্চলের দেওয়া ৫২৯ রানের ল🦩ক্ষ্য তারা করতে নেমে মাত্র ২৩৪ রানেই শেষ হয়ে 🌌যায় দক্ষিণাঞ্চলের ইনিংস। চাপের মুখে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৩৪ রান করে অলআউট হয়ে যায় দক্ষিণাঞ্চল। প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে পড়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে দারুণ প্রত্যাবর্তন করেছিল পশ্চিমাঞ্চল। চতুর্থ দিনে, যশস্বী জয়সওয়াল (২৬৫), সরফরাজ খান (১২৭) এবং হেট প্যাটেলের (অপরাজিত ৫১) দুর্দান্ত ইনিংসের সাহায্যে পশ্চিমাঞ্চল চার উইকেট হারিয়ে ৫৮৫ রান করে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে দক্ষিণাঞ্চল ১৫৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়েছিল। পঞ্চম দিনে দলটি তাদের স্কোরে যোগ করতে পারে মাত্র ৮০ রান।
আরও পড়ুন… IND vs AUS: ভারতীয় দলেဣ অক্ষর প্যাটেলের নতুন নাম ডান্ডিয়া কিং, কারণ ব্যাখ্যা করলেন যুজি
চতুর্থ দিনে, ক্রিজে আর সাই কিশোর ৮ রান এবং রবি তেজা ক্রিজে উপস্থিত ছিলেন। পঞ্চম দিনে সাই কিশোরের রূপে প্রথম সাফল্য পায় পশ্চিমাঞ্চল। চিন্তন গাজা কিশোরকে প্রিয়াঙ্ক পাঞ্চালের হাতে ক্যাচ দিয়েছিলেন। সাত রান করেন সাই কিশোর। তার পর আউট হলেন রবি তেজাও। শা🅷মস মুলানি তাঁকে এলবিডব্লিউ করেন। রবি তেজা ৯৭ বলে ৫৩ রান করেন। শেষ দিনে তারা লড়াই করলেও তা দলের জন্য যথেষ্ট ছিল না।
রবি তেজার পর বাসিল থামপিকে প্যাভিলিয়নে পাঠান মুলানি। খাতা না খুলেই সরফরাজ খানের হাতে ক্যাচ দেন থামপি। শেষ উইকেট হিসেবে আউট হন কৃষ্ণাপ্পা গৌতম। গৌতম ২৮ বলে ১৭ রান করেন। ইনিংসে তিনটি চার মারেন তিনি। জয়দেব উনাদকাটের বলে তনুশ কোটিয়ানের হাতে ক্যাচ দেন গৌতম। দক♋্ষিণাঞ্চলের হয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ৯৩ রান করেন ওপেনার রোহান কুন্নুম্মল। পশ্চিমাঞ্চলের হয়ে এদিন সর্বোচ্চ চার উইকেট নেন শামস মুলানি। এছাড়া দুটি করে উইকেট নেন জয়দেব উনাদকাট ও অতিত শেঠ। এই ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হয়েছেন যশস্বী জয়সওয়াল। টুর্নামেন্টের সেরা হয়েছেন জয়দেব উনাদকাট।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।