পৃথ্বী শ'-এর (৬০ এবং ১৪২) দুর্দান্ত ব্যাটিং এবং শামস মুলানির (৬ উইকেট) আগুনে বোলিংয়ের হাত ধরে রবিবার ওয়েস্ট জোন দলীপ ট্রফির ফাইনালে চলে গেল। শুধু ফাইনালে উঠল বললে ভুল হবে, সেন্ট্রাল জোনকে একেবারে ২৭৯ রানে গুড়িয়ে ফাইনালে গেল ওয়ে🌌স্ট জোন। আজিঙ্কা রাহানের পশ্চিমাঞ্চল বুধবার থেকে শুরু হতে চলা ফাইনালে হনুমা বিহারীর দক্ষিণ অঞ্চলের মুখোমুখি হবে, যারা অন্য সেমিফাইনালে উত্তর জোনকে ৬৪৫ রানে গুড়িয়ে দিয়েছে।
৫০১ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সেন্ট্রাল জোন ৩৩ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসেছিল। সেখান থেকে চতুর্থ দিনে খেলতে নামে তারা। এবং ২২১ রানে গুটিয়ে যায়। তৃতীয় উইকেটে কুমার কার্তিকেয়া (৩৯) ও শুভম শর্মা (২৪) যোগ করেন ৬৪ রান। কার্তিকেয়াকে প্যাভিলিয়নে ফেরান অতীত শেঠ। আর শামস মুলানি আউট করেন শুভমকে। প্রিয়ম গর্গ (০৬) এবং করণ শর্মাকে (১৪) আ🧸উট করেন চিন্তন গাজা।
আরও পড়ুন:💟 বোলারের ভুলে মাঠে চোট পাও🐠য়ার পর বিশেষ বার্তায় মন জিতলেন বেঙ্কটেশ আইয়ার
রিঙ্কু সিং ಞ৭১ বলে ৭টি চার এবং দু'টি ছক্কার সাহায্যে ৬৫ রানের একটি আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলেন। বেঙ্কটেশ আইয়ার ৩২ রানে অপরাজিত থাকেন। কিন্তু অপর প্রান্ত থেকে ক্রমা𒆙গত উইকেট পড়ার কারণে ২২১ রানে অল আউট হয়ে যায় সেন্ট্রাল জোন। মুলানি দ্বিতীয় ইনিংসে দুর্দান্ত বোলিং করে পাঁচ উইকেট নেন। যার মধ্যে রিঙ্কুর মূল্যবান উইকেটটিও রয়েছে।
রবি তেজার সেঞ্চুরিতে উত্তরাঞ্চলকে ৬৪৫ রানে 💮হারিয়েছে সাউথꦜ জোন
রবি তেজার অপরাজিত সেঞ্চুরির হাত ধরে সেমিফাইনালে নর্থ জোনকে ৬৪৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে সাউথ জোন। দক্ষিণাঞ্চলের ৭৪০ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে তনয় থ্যাগরাজন (১২ রানে ৩ উইকেট), সাই কিশোর (২৮ রানে ৩ উইকেট) এবং কৃষ্ণাপ্পা গৌতমের (৫০ রানে ৩ উইকেট) দুরন্ত বোলিংয়ের সৌজন্যে মাত্র ৯৪ রানে গুটিয়ে যায়ꦯ উত্তরাঞ্চল। মাত্র ৩০.৪ ওভার খেলে তারা। ৩০ রানে শেষ নয় উইকেট হারায় দলটি।
আর🍌ও 🌊পড়ুন: হার মানবে T20, বাকিরা ব্যর্থ হলেও পৃথ্বী শতরান করলেন আগুনে মেজাজে
সেঞ্চুরি করেন রবি তেজা
উত্তরাঞ্চলের জন্য শুধুমাত্র ওপেনার যশ ধুল (৫৯) এবং মনন ভোহরা (১১) দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পেরেছেন। চার উইকেট হারিয়ে ৩১৬ রান করে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে 🌼দক্ষিণাঞ্চল। রবি তেজা ১২০ বলে অপরাজিত ১০৪ রান করেন। তাঁর ইনিংসে ছিল সাতটি চার এবং তিনটি ছক্কা। ওপেনার রোহান কুন্নুমুল (♊৭৭) এবং মায়াঙ্ক আগরওয়াল (৬৪) হাফ সেঞ্চুরি করেন।
রবিবার দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেট✨ে ১৫৭ রানে খেলতে নেমেছিল দক্ষিণাঞ্চলের দল। মায়াঙ্ক আগরওয়াল ৫৩ এবং রবি তেজা ১৯ রান করে ক্রিজে ছিলেন। মায়াঙ্ক আউট হওয়া প্রথম ব্যাটসম্যান ছিলেন, যিনি তাঁর এ দিন মাত্র ১১ রান করার পর মায়াঙ্ক ডাগরের বলে বোল্ড হন। এ দিকে পুলকিত নারাং (১০২ রানে ২ উইকেট) আউট করেন বাবা ইন্দ্রজিৎ (১২) ও মনীশ পাণ্ডেকে (২৬)।
এরপর রবি তেজা এবং রিকি ভুই মিলে দলের স্কোর ৩০০ রানের গণ্ডি পার করে দেন।রিকি করেছেন 🌄অপরাজিত ২১ রান। আর রবি তেজা তাঁর সেঞ্চুরিও পূর্ণ করেন,ষএরপর অধিনায়ক হনুমা বিহারি ইনিংস ঘোষণা করেন। লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে, নর্থ জোন পরপর উইকেট হারাতে থাকে এবং তরুণ যশ ধুল ছাড়া তাদের কেউই ক্রিজে টিকতে𝄹 পারেননি।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।