মাঝপথে চুক্তি ছিন্ন করা, শেষ দু'মাসের বেতন না দেওয়া, লকডাউনের মাঝেই ঘর ছাড়তে বলা, সর্ব♐োপরি দেশে ফেরার ব্যবস্থা করেꦑ না দেওয়া। ইস্টবেঙ্গল ও কোয়েসের উপর চূড়ান্ত বিরক্ত কোস্টারিকান তারকা জনি অ্যাকোস্টা। ইস্টবেঙ্গলে খেলতে আসা তাঁর জীবনের এমন একটা অধ্যায়, যা শেষ হওয়ার পর আর পিছন ফিরে তাকাতে না চাওয়াই স্বাভাবিক বিশ্বকাপার ফুটবলারের। তবে লাল-হলুদ সমর্থকদের ভালোবাসার জন্যই কলকাতাকে ভোলা কখনও সম্ভব নয় জনির। শহর ছাড়ার আগে এমনই মিশ্র অভিজ্ঞতার কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়ে গেলেন তারকা ফুটবলার।
লকডাউনের জন্য কলকাতা꧃য় খেলতে আসা সব বিদেশিরাই দীর্ঘদিন আটকে ছিলেন শহরে। একে একে সবাই দেশে ফিরলেও এতদিন জনির বাড়ি ফেরার কোনও সুরাহা হয়নি। আন্তর্জাতিক যাত্রীবাহী উড়ান পরিষেবা শু♔রু হলেও কোয়েসের তরফে অদ্ভূত সব কারণ দেখিয়ে জনিকে দেশে ফেরার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়নি। বিরক্ত হয়ে নিজেই নিজের ব্যবস্থা করে নেন অ্যাকোস্টা।
ফিরে যাওয়ার আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ক্ষোভ উগরে দিলেও ক্লাব ও সমর্থকদের ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি কোস্টারিকান ফুটবলার। ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তিনি লেখেন, ‘জীবনের একটা অধ্যায় শেষ করলাম। এবার অবশ্য অভিজ্ঞতা একটু অন্যরকম। কোয়েস ইস্টবেঙ্গল এফসি অসাধারণ একটি প্রতিষ্ঠান, যেখানে আমি অনেক ভালোবাসা ও সম্মান পেয়েছি। তবে শেষবেলায় চুক্তি ও বেতন সমস্যার কোনও সুরাহা হল না। তার উপর আমার কোস্টারিকা ফেরার নূন্যতম ব্যবস্থা করার বিষয়েও ক্লাব উ🌜দাসীনতা দেথায়।’
অ্যাকোস্টা আরও লেখেন, ‘এখানে আমি অনেক ভালো সময় কাটিয়েছি। সমর্থকদের ধন্যবান, তাঁরা সর্বদা আমার পাশে থেকেছেন। এটা আমি চিরকাল মনে রাখব। ধ🎀ন্যবাদ ইস্টবেঙ্গল এফꦆসি।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।