একটা সময় ছিল, যখন ক্লাব কর্তারা নিজেদের গাঁটের কড়ি খরচ করে মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গলের দল 💦গড়তেন। তখন ফুটবলে এতটা পেশা🦩দারিত্ব ছিল না। ছিল নিছক আবেগ ও চরম উন্মাদনা। ক্লাব কর্তাদের কারও কথা শুনে চলতে হতো না। ভালো খেললে দলের জন্য টাকা খরচ করার লোকের অভাব হতো না। বিনিময়ে কেউই কিছু আশা করতেন না এবং কিছু ফিরেও পেতেন না দল গড়ার জন্য টাকা ঢাললে।
ছবিটা বদলেছে এখন। শুধু মাঠের খেলায় সুনাম থাকলেই চলবে না। পেশাদারিত্বের যুগে মাঠের বাইরে কর্পোরেট🐈 জগতেও নিজেদের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ রাখতে হবে। কেননা, মাঠের পারফর্ম্যান্স স্পনসর টানার ক্ষেত্রে প্রাথমিক শর্ত হলে, অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কর্পোরেট জ🤡গতে গ্রহণযোগ্যতা। কারণ, এখন আর অল্প বাজেটে দল গড়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সম্ভব নয়।
ইস্টবেঙ্গল ঠিক এই জায়গাতেই মার খেতে পারে বলে ধারণা লাল-হলুদের ঘরের ছেলে বাইচুং ভুটিয়ার। তাঁর দাবি, স্পনসরদের সঙ্গে ক্লাব কর্তাদের মনোমালিন্য কর্পোরেট জগতে ইস্টবেঙ্গলের সুনাম নষ্ট করছে। সেক্ষেত্রে পরবর্তী ✅সময়ে বিনিয়োগকারী খুঁজে পাওয়া💃 মুশকিল হয়ে দাঁড়াতে পারে লাল-হলুদের।
ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে কোয়েসের তিক্ততা নিয়ে সম্পর্ক ছিন্ন করা প্রসঙ্গেই বাইচুংয়ের এমন অর্থবহ মন্তব্য। পাহাড়ি বিছে স্পষ্ট জানালেন, ইস্টবেঙ্গল বড় ক্লাব। আইএসএলের যেমন পূর্ণতার জন্য ইস্টবেঙ্গলকে দরকার। ঠিক তেমনই নিজেদের পরবর্ত🔯ী পর্যায়ে তুলে নিয়ে যেতে হলে ইস্টবেঙ্গলেরও আইএসএল খেলা জরুরি। তবে এখন কর্পোরেট সংস্থাগুলি বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করলে ক্লাবের সিংহভাগ মালিকানা 𒆙দাবি করবে। ইস্টবেঙ্গল কর্তারা তাতে রাজি হবেন কিনা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন বাইচুং। তিনি এও জানান যে, লাল-হলুদ কর্তারা সময়ের সঙ্গে নিজেদের মানসিকতা বদলাতে না পারলে ছবিটা পালটাবে না।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।