ফের জয়ে ফিরল চেন্নাইয়িন এফসি। আর পরপর দু'ম্যাচ হেরে চাপে পড়ে গেল ওড়িশা এফসি। শনিবার আইএসএলের ডাবল হেডারের প্রথম ম্যাচে ২-১ জয় ছিনিয়ে নিল চেন্নাইয়ের দল। আগের ♌ম্যাচে মুম্বই সিটির কাছে হেরে চাপে পড়ে গিয়েꦺছিল চেন্নাইয়ের দলটি। কিন্তু শনিবার ফের জয়ে ফিরল তারা। ঘুরে দাঁড়িয়ে অনেক স্বতঃস্ফূর্ত ফুটবল খেলল চেন্নাইয়িন।
এ দিকে জামশেদপুরের কাছে ০-৪ হারের পর, শনিবার তারা ফের চেন্নাইয়ের টিমটির কাছে ১-২ হারল। স্বাভা✤বিক ভাবেই চাপ বাড়ল ওড়িশার দলটির উপর। এ দিন ওড়িশা সে ভাবে ছন্দেই ছিল না। যার খেসারত, তিন পয়েন্ট নষ্ট করে দিতে হল তাদের।
ম্যাচের প্রথমার্ধে তাও কিছুটা প্রতি আক্রমণে উঠেছিল ওড়িশা। তবে সেগুলো খুব জোরালো আক্রমণ ছিল না। স্বাভাবিক ভাবেই গোলের মুখ খুলতে পারেনি তারা। বরং ম্যাচের ২♔৩ মিনিট নাগাদ ডানদিক থেকে আসা একটি ক্রস ওড়িশা এফসি-র গোলরক্ষক কমলজিৎ সিং ধরতে না পারলে, সেটি চলে যায় চেন্নাইয়ের জার্মানপ্রীত সিং-এর কাছে। ডিফেন্ডারদের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে গোল করেন জার্মানপ্রীত। ১-০ এগিয়ে যায় চেন্নাইয়িন। প্রথমার্ধে চেন্নাইয়িন এফসি ১-০ গোলেই এগিয়ে ছিল। দ্বিতীয়ার্ধে খেলা শুরুর পর ৫০ মিনিটের মাথায় গোলকিপার কমলজিৎকে একা পেয়েও লালিয়ানজুয়ালা ছাংতে সহজ গ🍎োলের সুযোগ মিস না করলে ব্যবধান আরও বাড়াতে পারত চেন্নাই।
চেন্নাইয়িন এফসি-র দ্বিতীয় গোলটি করেন মিরলান মুরজায়েভ। ছাংতের থেকে বল পেয়ে মুরজায়েভ দুরন্ত শটে ২-০ এগিয়ে দেন চেন্নাইকে। ঝাঁপিয়ে পড়েও গোল আটকাতে পারেননি কমলজিৎ। আবার ম্যাচের ৮৪ মিনিটে পেনাল্টি পায় চেন্নাইয়িন। ভ্লাদিমির কোম্যানকে বক্সের মধ্যে ফাউল করেন সেবাস্তিয়ান থাঙ্গমুয়ানসাং। যদিও পেনাল্টি থেকে নেওয়া লুকাস গিকিউইজের শট রুখে দেন কমলজিৎ। ✱ম্যাচের একেবারে শেষ লগ্নে ইনজুরি টাইমে গোল করে ব্যবধান কমান জাভিয়ের হার্নান্ডেজ। তবে চেন্নাইয়ের ম্যাচটি এ দিন ৪-১ জেতা উচিত ছিল।
এ দিনের ম্যাচে হেরে আইএসএল তালিকায় ৪ থেকে ৫-এ নেমে গেল ওড়িশা এফসি। আর চেন্নাইয়িন আবার দখল করল ওড়িশার জায়গ🧜া। ৫ থেকে ৪-এ উঠে এল চেন্নাইয়ের টিম। ৬ ম্যাচে চেন্নাইয়িনের পয়েন্ট ১১। আর ৬ ম্যাচ খেলে ওড𓆉়িশার পয়েন্ট ৯।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।