বৃহস্পতিবার সন্তোষ ট্রফি’ত♛ে গ্রুপের দ্বিতীয় ম্যাচে কল্যাণী স্টেডিয়ামে সিকিমকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিল বাংলা। ফলে পরপর দুই ম্যাচে জিতে সন্তোষ ট্রফির মূল পর্বে খেলার যোগযতা অর্জন করল রঞ্জন ভট্টাচার্যের ছেলেরা। এদিন কল্যাণী স্টেডিয়ামে বাংলার মুখোমুখি হয়েছিল সিকিম। ছত্তিগড়ের বিরুদ্ধে জয় পাওয়া দলকে একই রেখে মাঠে নামছেন বাংলা’র কোচ রঞ্জন ভট্টাচার্য। প্রতিবেশী রাজ্য ছত্তিশগড়ের বিরুদ্ধে সহজে জয় পেলেও সিকিম ম্যাচ কঠিন পরীক্ষা’র মুখে ফেলতে পারে বলে কোনও ঝুঁকি নেননি বাংলার কোচ।
এদিন ফুটবলাররাও প্রথম থেকে আক্রমণাত্মক খেলে। খেলার প্রথমার্ধে বাংলার হয়ে জয়সূচক গোল করেন দিলীপ ওঁরাও।&nbs𒁏p;তবে বাংলার ফুটবলাররা এ দিন ভুরি ভুরি গোল নষ্ট করেন। সুব্রত মুর্মু একাই হ্যাটট্রিক করতে পারতেন। ম্যাচের ১৭ মিনিটে পেনাল্টি ম🌄িস করেন মহিতোষ রায়। ৩৫ মিনিটে জয়সূচক গোল দিলীপের। গোল নষ্টের প্রদর্শনী না দেখালে ব্যবধান বাড়াতেই পারত রঞ্জন ভট্টাচার্যের ছেলেরা।
ম্যাচ শেষে বাংলার কোচ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, ‘যে ভুলগুলো আমার ছেলেরা আজ করেছে, মূল পর্বে সে গুলোকে শুধরে দেওয়াই প্রধান কাজ। কারণ পরবর্তীতে গো💖ল মিস করলে তার খেসারত দিতে হতে পারে। হাতে এখন সময় রয়েছে এর মধ্যেই দলকে পুরোদমে গুছিয়ে নিতে চাই। এ বছর বাংলাকে সন্তোষ ট্রফি জেতানোই আমার প্রধান টার্গেট। ছেলেরাও তা ভালো মতো বুঝছে।’
তবে এদিন বাংলাকে বেশ চ্যালেঞ্জে ফেলেছিল সিকিম। প্রয়ন্ত সিং-এর দক্ষতায় বেশ কিছু গোল হজম করা থেকে বাঁচে বাংলা। সন্তোষ ট্রফি’তে অংশ নেওয়ার আগে♌ সিকিℱম ৪০ দিনের একটি আবাসিক শিবির আয়োজন করেছিল ওড়িশায়। সেখানে স্থানীয় একাধিক ক্লাবের সঙ্গে অনুশীলন ম্যাচ খেলার পাশাপাশি বাইচুং ভুটিয়া’র রাজ্যের দল খেলেছে ইন্ডিয়ান অ্যারজের বিরুদ্ধেও। দীর্ঘদিন এক সঙ্গে থাকার ফলে এবং একাধিক অনুশীলন ম্যাচ খেলে সিকিম দলটা নিজেদের ভালো মতো গুছিয়ে কলকাতায় এসেছিল। বাংলার মতো তারাও প্রথম ম্যাচে ছত্তিশগড়’কে হারিয়েছে ২-০ গোলে। তবে লক্ষ্ণীবারে গ্রুপের শেষ ম্যাচ থেকে পুরো তিন পয়েন্ট তুলে নিল সুব্রত মুর্মু, প্রিয়ন্ত সিংরাই।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।