মুখোমুখি লড়াইয়ের পরিসংখ্যানে আগের ১১টি ম্যাচের মধ্যে আটটিতেই জিতেছে ইংল্যান্ড। কিন্তু লড়াইটা যখন বি♚শ্বকাপে, তখন আমেরিকাকে বাগে আনতে হিমশিম খায় ব্রিটিশরা। এ বারও সেটাই হল। মার্কিন যুক্তরাষ♍্ট্রই। আগের দুই লড়াইয়ে একটিতে জয় আমেরিকার। অন্য ম্যাচটি ড্র। এমন সমীকরণ সামনে নিয়েই এদিন ফের মাঠে নেমেছিল দুই দল। তবে আরও এক বার ইংল্যান্ডকে আটকে দিল আমেরিকা।
এ দিন ইংল্যান্ডকে একেবারেই বিধ্বꦦংসী মনে হয়নি। সাদামাটা করে দিয়েছিল আমেরিকাই। নিজেরাও গোলের মুখ খুলতে 🔯পারেনি। তবে ইংল্যান্ডকে আটকে গুরুত্বপূর্ণ ১ পয়েন্ট ছিনিয়ে নিয়ে নকআউটের আশা বাঁচিয়ে রাখলেন পুলিসিচরা। এ দিন ইংল্যান্ড জিতলেই নকআউট নিশ্চিত করে ফেলতে পারত। তবে ড্র করে তারা এখনও ঝুলেই থাকল।
খেলার ফল গোলশূন্য
গোলের মুখ খুলতে পারল না কোনও দলই, খেলা🌄র ফল গোলশূন্য ড্র। শুক্রবার রাতের ম্যাচে ইংল্যান্ড প্রথম একাদশে কোনও পরিবর্তন না করেই খেলতে নেমেছিল। আমেরিকা দলে একটিই পরিবর্তন করেছিল। জশ সার্জেন্টের জায়গায় শুরু থেকে খেলানো হয় হাজি রাইটকে। ১৯৫০ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছিল আমেরিকা। যদিও বিশ্বকাপে দুই দলের শেষ সাক্ষাতে ২০১০ সালের ম্যাচটি ১-১ গোলে অমীমাংসিত ভাবে শেষ হয়েছিল। এ বার গোলশূন্যভাবে খেলা শেষ।
শেষ মিনিটে গোলের সুযোগ নষ্ট হ্যারি কেনের
৯০+৩ মিনিটে♔ কেন যে সুযোগ♕টা নষ্ট করলেন, সেটার জন্য আফসোস করতেই হবে। বাঁ-দিক থেকে দুরন্ত ফ্রি কিক নেন লিউক শ'। হ্যারি কেন হেডও করেছিলেন। সঠিক জায়গায় বল রাখতে পারলে নিস্চিত গোল ছিল। কিন্তু হেডটি সঠিক লক্ষ্যে ছিল না।
৮০ মিনিটেও খেলার ফল গোলশূন্য
দুই দলই যেন ঝিমিয়ে পড়েছে। ✅আগুনটা কোনও দলের মধ্যেই দেখা যাচ্ছে না। ৮০ মিনিট হয়ে গেল। খেলার ফল গোলশূন্যই।
দুই দলের পরিবর্তন
আমেরিকা ম্যা♋ককেনি এবং সার্জিনো ডেস্টকে তুলে নিল। পরিবর্তে নামালেন ব্রেন্ডেন অ্যারনসন এবং শাকেল মুর।ইংল্যান্ডের বুকায়ো সাকার পরিবর্তে ꦇএলেন মার্কাস ব়্যাশফোর্ড।
লড়াইয়ে ফেরার তীব্র চেষ্টা ইংল্যান্ডের
৭০ মিনিট: গ্রিলিশ মার্কিন ডিফেন্ডারদের কাটিয়ে বাঁ-দিক দিয়ে আক্রমণে ওঠার চেষ্টা করে। আক্রমণে ওঠার তিনি চেষ্টা করেছিলেন বটে। তবে শেষ পর্যন্ত কাজের কাজ কিছু হয়নিু। তবে ইংল্যান🥃্ডের পরিবর্তনের পর কিছুটা হলেও ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করছে ইংল্যান্ড।
ব্রিটিশ টিমের পরিবর্তন
৬৮ মিনিট: জোড়া পরিবর্ত♉ন ইংল্যান্ডের। জুড বেলিংহ্যামের পরিবর্তে এলেন জর্ডন হেন্ডারসন। রহিম স্টার্লিংয়ের জায়গায় নামলেন জ🐻্যাক গ্রিলিশ।
ছন্নছাড়া হয়ে পড়ছে ইংল্যান্ড
৬০ মিনিট: ইংল্যান্ড গোল পেতে লড়াই করছে। তব♋ে ভীষণ নিষ্ꦐপ্রভ ব্রিটিশরা। আমেরিকা পরপর পাঁচটি কর্নার পেল। তবে গোলের সুযোগ তৈরি হয়নি। হ্যারি কেন আক্রমণে ওঠার লড়াই করলেও পারছেন না। কারণ তাঁকে সাহায্য করার বা বল সাপ্লাই দেওয়ার কতেউ নেই। সাপ্লাই লাইনটাই কেটে দিয়েছে আমেরিকা। নিঃসন্দেহে পুলিসিচরা অনেক ভালো ফুটবল খেলছেন।
আক্রমণের ঝাঁজ বাড়ানোর চেষ্টা আমেরিকার
সাউথগেট দলের✤ খেলায় মোটেও খুশি নন। ৫৭ মিনিট হয়ে গেল খেলার ফল এখনও গোলশূন্য। আমেরিকা বরং চাপে রেখেছে ইংল্যান্ডকে। ওয়েহ ডানদিক দিয়ে আক্রমণে ওঠেন। তবে কোনও রকম বিপদ ঘটার আগেই বেলিংহাম বল ক্লিয়ার করে দেন।
চোট পান ওয়েহ
৫৪ ♓মিনিটে টিম ওয়েহ চোট পান। তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা চলছে। এক মিনিটের মধ্যে ফের খ🎃েলা শুরু হয়ে যায়।
আমেরিকা গোলের জন্য মরিয়া
ইংল্যান্ড নজরই কাড়তে পারছে না। সেই গতিই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু আমেরিকার পুলিসিচ কাউন্টার অ্যাটাকে ভালো খেলেছিཧল। কিন্তু তাঁর শট ফিরে আসলে ম্যাককেনি সেটা ধরে লম্বা শট নেন। তবে সেটা বারের উপর দিয়ে বের হয়ে যায়।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হয়ে গিয়েছে। কারা দ্বিতীয়ার্ধে আগে গোল✨ের মুখ খুলতে পারবে? বেশি চাপে রয়েছে ইংল্যান্ড।
বিরতিতে খেলার ফল গোলশূন্য
আমেরিকা যে শক্ত গাঁট হবে, সেটা আগে থেকেই জানত ইংল🔥্যান্ড। খেলার প্রথমার্ধে হ্যারি কেনদের কিন্তু মারাত্মক চাপে রেখেছে আমের🅷িকা। ইংল্যান্ড এখনও গোলের মুখ খুলতে পারেনি। সমান তালে পাল্লা দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে আমেরিকা।
ইংল্যান্ড ০-০ আমেরিকা
স্টো🍷নস খুব ভাগ্যবান। তিনি মুসাহকে ফাউল করার পরেও হলুদকার্ড দেখলেন না। ম্যাচের অধ ঘণ্টা হয়ে গেলেও খেলার ফল এখনও ০-০।
অল্পের জন্য রক্ষা পেল ইংল্যান্ড
২🧜৬ মিনিট: মুসাহ একটি ক্রসে বাড়ান ওয়েস্টন ম্যাককেনিকে। তিনি একেবারে ফাঁকায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। ⛄চ্যালেঞ্জহীন দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি কিন্তু গোলের সুযোগ তৈরি করে ফেলেছিলেন। ইংল্যান্ডের রক্ষণ কিন্তু আলগা ছিল। ভাগ্যিস গোলটা হয়নি।
কাউন্টার অ্যাটাক আমেরিকার
২০ মিনিট: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাল্লা দিয়ে লড়া🏅ই চালাচ্ছে। ডেস্ট কাউন্টার অ্যাটাকে উঠে এ🦄কটি সুযোগ তৈরি করেছিলেন। তবে পিকফোর্ড সঠিক সময়ে বল ধরে ফেলেন।
বিপজ্জনক দেখাচ্ছে ইংল্যান্ডকে
১৪ মিনিট: সাকা ডানদিকে 🔥ড্রিবল করে, ক্রস ইন করে এবং কেন তাঁর টটেনহ্যামের সতীর্থ রিচার্লিসনের মতো বাইসাইকেল কিক করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সেটা করার আগেই রব🍃িনসন বল ক্লিয়ার করে দেন।
বড় সুযোগ হাতছাড়া কেনের
একটা সহজ সুযোগ নষ্ট করলেন হ্যারℱি কেন। বল ডান দি𝐆ক থেকে স্কোয়ার করে এবং কেন শট নেন, তবে আমেরিকার ডিফেন্ডারের কাছে তা ডিফ্লেক্ট হয়ে যায়।
এখনও নজর কাড়েনি কেউই
🧔বল পজেশনে ইংল্যান্ড সামান্য এগিয়ে থাকলেও প্রথম পাঁচ মিনিটে তেমন কিছুই হয়নি।
খেলা শুরু
এ দিন জিতলেই নিশ্চিত হয়ে যাবে ইংল্যান্ড। আর এই ম্যাচ হারলে চাপে পড়ে যাবে আমেরিকা। ত💞াই হারতে রাজি নয় আম❀েরিকা।
দুই দলের প্রথম একাদশ
ইংল্যান্ডের প্রথম একাদশ: জর্ডন পিকফোর্ড, কাইরান ট্রিপিয়ার, জন স্টোনস, হ্যারি ম্যাগুয়ের, লিউক শ, জুড বেলিংহ্যাম, ডেকলান রাইস, বুকায়ো সাকা, ম্যাসন মাউন্ট, রহিম স্টার্লিং, হ্যারি কেন।আমের💎িকার প্রথম একাদশ: ম্যাট টার্নার, সার্জিনো ড🧔েস্ট, ওয়াকার জিমারম্যান, টিম রিম, অ্যান্তোনি রবিনসন, ওয়েস্টন ম্যাককেনি, টাইলার অ্যাডামস, ইউনাস মুসাহ, টিম ওয়েহ, হাজি রাইট, ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিচ।
বিশ্বকাপের মঞ্চে আমেরিকার সঙ্গে খেলার স্মৃতি সুখের নয় ইংল্যান্ডের
বিশ্বকাপের মঞ্চে আমেরিকার সঙ্গে খেলার স্মৃতি মোটেও সুখের নয় ইংল্যান্ডের। ২০১৪ সালে তাদের কাছে হেরেই গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে যেতে হয়েছিল ইংল্যান্ডকে। সাউথগেট বলেছেন, ‘একটা অত্যন্ত অনুপ্রাণিত দলের বিরুদ্ধে খেলব আমরা। প্রতিপক্ষের প্রতি আমাদের প্রচুর সমীহ রয়েছে। ওদের যা গুণমান তাতে আমাদের সেরা ফুটবল খেলতে হবে। প্রথম ম্যাচে ছ’ গোল দেওয়া হয়েছে ম🌌ানেই, তা আবার হবে, এমন ভাবনা ভুল।’ ইরান ম্যাচের থেকে এই ম্যাচ আলাদা হবে বলে জানান তিনি। তাঁর মতে, ‘আমেরিকা অনেক বেশি বল তাড়া করে খেলে। তা ছাড়া একাধিক মার্কিন ফুটবলার এখন ইউরোপের বড় বড় লিগে খেলছে, তাই ইরান ম্যাচের মতো সহজ আদৌ হবে না।’
আমেরিকাকে বাড়তি গুরুত্ব, তবে ইংল্যান্ডের লক্ষ্য নকআউট নিশ্চিত করা
ইতিমধ্যেই চলতি বিশ্বকাপে আর্জেটিনাকে হ💯ারিয়ে সৌদি আরব এবং জার্মানিকে বধ করে জাপান অঘটন ঘটিয়ে ফেলেছে। সেখানে আমেরিকা হেলাফেলা করার মতো দল নয়। ওয়েলসের সঙ্গে ভালো ফুটবল খেলে ১–১ ড্র করেছে। তাই ইংল্যান্ডকে হারানোর ক্ষমতা তারা রাখে। ইংল্যান্ড গোলকিপার পিকফোর্ড বলেই দিয়েছেন, ‘ইউএসএ দলে প্রিমিয়ার লিগে খেলা একাধিক🌜 নামী ফুটবলার আছে। বিশেষ করে চেলসি উইঙ্গার পুলিসিচের দু'টো পা সমান চলে। ওর ব্যাপারে সতর্ক না থাকলে বিপদ ঘটবে।’ তবে সাউথগেট–সহ গোটা ইংল্যান্ড দল আমেরিকার বিরুদ্ধে জিতে কাতার বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় যাওয়া পাকা করতে মরিয়া।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।