মোহনবাগান হায়দরাবাদে ম্যাচ ড্র করলেও হতাশাজনক ফুটবল খেলেছে। দ্বিতীয় লেগে ♛তাদের কতকগুলি বিষয় চ𒁃িন্তায় রাখবে:
১) বাগানের পজিটিভ স্ট্রাইকারের অভাব। যেটা মরশুমের শুরু থেকেই চাপে রেখেছে 𓆏সবুজ-মেরুনকে।
২) যে ভাবে উইং দিয়ে হায়দরাবাদ আক্রমণের ঝড় তুলেছে,ꩵ সেটাও কিন্তু খুব ভালো বিষয় নয়। স♔েই আক্রমণ বাগান রুখতে পারেনি।
৩) মোহনবাগানের মধ্যে ম্যাচ জয়ের মরিয়🅠া ভাবটা অনন্ত প্রথম লেগে একেবারেই দেখা যায়নি। তারা ডিফেন্সি♎ভ মানসিকতা নিয়ে খেলেছিল। এটা যদি ঘরের মাঠেও বজায় থাকে, তবে সেটা চাপের হবে।
৪) সবুজ-মেরুনকে মারাত্মক ছন্নছাড়া লেগ✃েছে। এ ভাবে যুবভারতীতে খেললে নিঃসন্দেহে কপালে শনি নাচছে।
ম্যাচের ফল গোলশূন্য ড্র
হায়দরাবাদ ভালো খেলেও গোলের মুখ খুলতে পারেনি। এ দিন বাগানের ত্রাতা হয়েছিলেন বিশাল কাইথ। তা না হলে সব🙈ুজ-মেরুনের কপালে দুঃখ ছিল। বাগান মোটেও এ দিন নজর কাড়তে পারেনি। তবে ম্যাচ ড্র হওয়ায় দ্বিতীয় লেগে ঘরের মাঠে অꦜ্যাডভান্টেজ থাকবে বাগানের।
নির্দিষ্ট সময়ে খেলার ফল গোলশূন্য
নির্দিষ্ট ৯০ মিনিটে খেলার ফল গোলশূন্যই থাকল। ৫ মিনিট ইনজুরি টাইমের খেলা চলছ🤡ে। এই ম্যাচ ড্র হলে দ্বিতীয় লেগে ঘরের🎀 মাঠে অ্যাডভান্টেজে থাকবে মোহনবাগান।
জোড়া পরিবর্তন হায়দরাবাদের
৮৫ মিনিটে মহম্মদ ইয়াসিরের জায়গায় আ꧒ব্দুল আঞ্জুকান্দন নেমেছেন। সাহিল তাভো🍌রার জায়গায় মাঠে এলেন হিতেশ শর্মা
এখনও ম্যাচের ফল গোলশূন্য
৭৫ মিনিট পার হয়ে গিয়েছে। এখনও ম্যাচের ফল গোলশূন্য। কোনও দলই গোলের মুখ খুলতে পারেনি। মোহনবাগান সেই অর্থে ২টি ভালো সুযোগ পেয়ে꧋ছিল। গোল করতে ব্যর্থ হয়। আর হায়দরাবাদ বহু সুযোগ তৈরি করেছিল। কিন্তু বিশালের গ্লাভস, এবং হায়দরাবাদের ভুলে গোল এখনও হয়নি।
হায়দরাবাদের জোড়া পরিবর্তন
৭৩ মিনিটে জোয়েলের জায়গায় নামলেন ♊জ🌌োয়াও ভিক্টর। হলিচরণের জায়গায় নামলেন রোহিত দানু।
বাগানের জোড়া পরিবর্তন
৬৬ মিনিটে জোড়া পরিবর্তন করল মোহনবাগান। হুগোর জায়গায় নামলেন গালেগো। ল💛ালথাঙ্গা জায়গায় নামলেন লালরিনলিয়া🎃নার।
হায়দরাবাদের পরিবর্তন
৫৯ মিনিটে জেভিয়ারকে তুলে ওগবেচেকে নামাল 🎀হায়দরাবাদ। আরও চাপ বাড়ল বা𝓀গানের।
ইয়াসিরের গোল মিস
৫৫ মিনিটে ইয়াসির প্রায় গোল করে ফেলেছিলেন। পোস্টে লেগে বল ফিরে আসে। এটা গোল হলে বাগান আরও ꦕচাপে পড়ত। এমনিতেই তারা দ্বিতীয়ার্ধে চাপ 🤡নিজেদের ঘাড়ে নিয়ে রেখেছে। তার উপর হায়দরাবাদ আক্রমণের ঝাঁজ দ্বিতীয়ার্ধেও বজায় রাখায়, চার গুণ বেড়ে গিয়েছে।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়া😼র্ধের মোহনবাগান যদি নিজেদের খেলায় পরিবর্তন না আনেন, তবে কিন্তু ꦍডুবতে হবে। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু। দেখতে হবে, তারা জয় পায় কিনা!
বিরতিতে খেলার ফল গোলশূন্য
বিরতির আগে বিশালই ত্রাতা হয়ে উঠেছিলেন। তার জন্যই ম্যাচের ফল প্রথমার্ধে গোলশূন্য রয়েছে। তা না হলে কপালে দুঃখ ছিল বাগানের। সবুজ-মেরুনকে দেখে মনে হচ্ছে না, 🌞তারা জেতার জন্য খেলছে। দেখে মনে হচ্ছে, তারা কোনও মতে ড্র করতে চায়। তবে এই ভাবনা নিয়ে খেললে আখেরে চাপে পড়বে ফেরান্দোর টিমই।
প্রথমার্ধে ২ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধে নির্দিষ্ট সময়ের খেলা শেষ। ২ মিনিট ইনজুরি টাইম দেওয়া হয়েছে। বিরতির আগে মোটেও ভালো খেলতে পারেনি বাগান। শেষের দিকে এক-আধটা মুভ ছাড়া আলাদা করে কিছু চোখে পড়েনি। বরং হায়দরাಌবাদ দুরন্ত ফুটবল খেলে। তবে বিশাল কাইথের গ্লাভসে আটকে যায় তারা।
বাগান প্রথম গোলের সুযোগ পেয়েও মিস করল
৩৭ মিনিটে দিমিত্রি পেত্রাতোস ফ্রি-কিক থেকে প্লেটে সাজিয়ে বল বাড়িয়েছিল। বলটি সুন্দর ভাবে নামানো হলেও মিস করেন প্রীতম। সহজতম সুযোগ নষ্ট বাগানের। এটি গোল হলে মোহনবাগান ১-০ এগিয়ে যেতে পারত। বড়💙 সুযোগ নষ্ট বাগানের।
অনবদ্য বিশাল, ম্যাচের ফল এখনও গোলশূন্য
৩০ মিনিট পার। হায়দরাবাদ আক্রমণের ঝড় তুলেছে। কিন্তু গোলের মুখ খুলতে পারেনি তারা। বিশাল কাইথও দুরন্ত খেলছে। বাগানের শেষ প্রহরীই এখন ত্রা♒তা। ৩৫ মিনিটেই একটি গোলের সুযোগ তৈরি হয়েছিল। বিশাল না থাকলে নিশ্চিত গোল ছিল।
এখনও কার্যকরী ভূমিকা নিতে দেখা যায়নি বাগানকে
২০ মিনিট- মোহনবাগান যেন বড় বেশি ছন্নছাড়া। তাদের দেখে মনে হচ্ছে না, কোনও প্ল্যান-এ, বি, সি, ডি রয়েছে। একেবারে ছন্নছাড়া ফুটবল। হুগো, পেত্রাতোস, ম🥂নবীরদের তো খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না।হায়দরাবাদ বরং অনেক গুছিয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী ফুটবল খেলছে। আক্রমণে আক্রমণে বাগানের রক্ষণের নাভিশ্বাস তুলে দিয়েছে। কোনও চাপ ছাড়াই অনায়াস উইং দিয়ে আক্রমণে উঠছে হায়দরাবাদ। এ ভাবে চললে কিন্তু যে কোনও মুহূর্তে গোল খেয়ে যেতে পারে মোহনবাগান।
বিশালের দুরন্ত সেভ
১১ মিনিট- খেলার বয়স ১০ মিনিট পার হয়ে গিয়েছে। সমানে হায়দরাবাদ চাপ বাড়াচ্ছে বাগানের উপর। উইং দিয়ে হুহু করে আক্রমণে উঠঠছে হায়দরাবাদ। জেভিয়ার সিভেরিও-র একটি নিশ্চিত গোল বাঁচান বিশাল কাইথ। তিনি যেন বাগানের তিনকাঠির নীচে ত্রাতা হয়ে উঠেছে। বাগানের ডিফেন্সকে বেশ বেকায়দায় ফেলেছে হায়দরাবাদ। ত𒆙বে বাগানের অতিরিক্ত মা💯নসিকতাই কিন্তু তাদের চাপে ফেলেছে।
বাগানের মরিয়া ভাব নেই
৫ মিনিট- সবে খেলা শুরু হয়েছে। কিন্তু মোহনবাগানের মধ্যে সেই মরিয়া ভাব নেই। তারা সম্ভবত হায়দরাবাদের ভুলের জন্য অপ🍌েক্ষা করছে। তবে হায়দরাবাদ অনেক বেশি চনমনে।
খেলা শুরু
ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের হারাতে মরিয়া বাগান ব্রিগেড। গত বারের সেমিতে হারের যন্ত্রণা বুকে নিয়ে আজ খেলতে নেমেছে জুয়ান ফেরান্দোরꦉ টিম।
দুই দলের একাদশ
দ্বৈরথের ইতিহাস
ইন্ডিয়ান সুপার লিগে দুই দল মুখোমুখি হয়েছে মোট আট বার। তার মধ্যে তিনটি🅠 ম্যাচ ড্র হয়েছে। তিন বার জেতে এটিকে মোহনবাগান এবং দু’টি ম্যাচে হায়দরাবাদ এফসি। এ বারের লিগে প্রথমে জেতে এটিকে মোহনবাগান, পরে তার বদলা নিয়ে নেয় হায়দরাবাদ এফসি। দুই ম্যাচেই ফল হয় ১-০। দুই দলের ম্যাচে এখনও পর্যন্ত মোট ২০টি গো﷽ল হয়েছে। দশটি করে গোল করেছে দুই দলই। এ বার প্রথম লিগে ১১ মিনিটের মাথায় হুগো বৌমাসের গোলে জেতে এটিকে মোহনবাগান। গত মাসে ওগবেচের গোলে যেতে হায়দরাবাদ এফসি।
বাগানের দুর্বলতা
দু'টি জায়গায় হোঁচট খেতে পারে জুয়ান ফেরান্দোর টিম। এক) আশিক কুরুনিয়ানের চোট এবং লিস্টন কোলাসোর ফর্মে না থাকা এবং দুই) বাগানের অ্যাওয়ে রেকর্ড।প্রসঙ্গত, গত ম্যাচে আশিক গোড়ালিতে যে গুরুতর চোট পান, সেই চোট নিয়ে বৃহস্পতিবার তাঁর খেলতে পারার সম্ভাবনা বেশ কম। তাঁর জায়গায় হয়তো লিস্টন কোলাসোকে নামাতে বাধ্য হবেন দলের স্প্যানিশ কোচ হুয়ান ফেরান্দো। কিন্তু তিনি যেন গোল করতেই ভুলে গিয়েছেন।একই রোগে আক্রান্ত ছিলেন মনবীর সিংও। তিনি নিজেকে কিছুটা হলেও শুধরেছেন। গোল করতে না পারুন, গোলে সাহায্য করছেন। পরপর দু'টি ম্যাচে যে ভাবে ব্যাকহিল করে গোল করিয়েছেন, তার প্রশংসা করতেই হবে। কিন্তু লিগ শেষ হতে চলল, লিস্টন কোলাসো কিছুতেই নিজেকে স𓆏্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসতে পারছেন না।এ ছাড়া সবুজ-মেরুন শিবিরের অ্যাওয়ে রেকর্ড এ বার বেশ খারাপ। প্রতিপক্ষের পাড়ায় গিয়ে দশটি ম্যাচের মধ্যে তারা জিতেছে মাত্র তিনটিতে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বেঙ্গালুরুতে গিয়ে তাদেꦦর হারিয়ে আসার পর কলকাতার বাইরে আর কোনও অ্যাওয়ে ম্যাচ জিততে পারেননি বৌমাসরা। আবার হায়দরাবাদ এ বার তাদের ঘরের মাঠে মাত্র দু'টি ম্যাচ হেরেছে। কলকাতার বাইরে গিয়ে এটিকে মোহনবাগানের সাফল্যের হার যখন এ রকম এবং ঘরের মাঠে হায়দরাবাদ যখন এতটাই অপ্রতিরোধ্য, তখন আজ ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের হারানোটা মোটেও সহজ কাজ হবে না।
দুই দলের হাল
এটিকে মোহনবাগান তাদের শেষ তিনটি ম্যাচই জিতেছে। আর হায়দরাবাদ শেষ পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে জিতেছে মাত্র দু’টিতে। লিগের শেষ পর্যায়ে তারা হারে ওড়িশা এফসি, জামশেদপুর এফসি-র কাছে। ড্র করে মুম্বই সিটি এফসি-র বিরুদ্ধে। হারায় এটিকে মোহনবাগান এবং কেরালা ব্লাস্টার্সকে।অন্য দিকে, ইস্টবেঙ্গল এফসি, কেরালা ব্লাস্টার্সের পরে প্লে অফের প্রথম ম্যাচে ওড়িশা এফসি-কে হারায়𒁃 এটিকে মোহনবাগান। অর্থাৎ কলকাতার দল হায়দরাবাদের দলের চেয়ে কিছুটা হলেও ভালো ছন্দে রয়েছে। সেই ছন্দ তারা যদি বজায় রাখতে পারে, তা হলে বৃহস্পতিবার জিএমসি বালাযোগী স্টেডিয়ামে হায়দরাবাদকে ছেড়ে কথা বলবে না। বিশেষ করে হুগো বৌমাস, দিমিত্রি পেত্রাতোস, কার্ল ম্যাকহিউরা যে রকম ফর্মে রয়েছেন, তাতে বাগান সমর্থকেরা আশার আলো দেখতেই পারেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।