শুভব্রত মুখার্জি: ভারত সফরে এসেছে শ্রীলঙ্কা দল। ইতিমধ্যেই টি-২০ সিরিজের দুটি ম্যাচ খেলা হয়ে গিয়েছে। ভারত প্রথম ম্যাচ জেতার পরে পুনের ম্যাচ জিতে সিরিজে সমতা ফিরিয়েছে শ্রীলঙ্কা দল। ম্যাচে যথেষ্ট ভালো পারফরম্যান্স করেছেন লঙ্কান বোলার কাসুন রাজিথা। আর তারপরেই তিনি 🧸সামনে এনেছেন ২০১৯ সালে তাঁর কেরিয়ারে ঘটে যাওয়া এক ঘটনাকে। ওই ম্যাচেই টি-২০ ইতিহাসে সবথেকে খরুচে বোলার হওয়ার লজ্জার নজির গড়েছেন লঙ্কান পেসার কাসুন রাজিথা। আর সেই সম্বন্ধে বলতে গিয়েই তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য এটাই কঠিন বাস্তব। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তাঁর মত টি-২০'তে বোলারদের মানসিক শক্তিটাই আসল।
আরও পড়ুন… Sania Mirza Retirement: আগামী মাসেই নিজের 'ঘরের ক💎োর্টে' টেনিস💙কে বিদায় জানাবেন সানিয়া
প্রসঙ্গত ২০১৬ সালে আন্তর্জ🅘াতিক টি-২০'তে অভিষেক হয় রাজিথার। অভিষেক ম্যাচে তিনি ম্যাচ সেরারও পুরস্কার পান। সেদিন নিজের প্রথম ওভারেই রোহিত শর্মা, অজিঙ্কা রাহানের উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। তৃতীয় ওভারেই শিখর ধাওয়ানের উইকেট নেন। ম্যাচটি শ্র꧃ীলঙ্কা পাঁচ উইকেটে জেতে। বৃহস্পতিবার ভারতের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচের পরে রাজিথা জানান, ‘আপনাকে টি-২০তে বোলার হতে গেলে মানসিকভাবে শক্ত হতে হবে। টি-২০'তে বোলার হতে গেলে মানসিকভাবে শক্তিশালী হতেই হবে।’
উল্লেখ্য ২০১৯ সালের অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচে কাসুন রাজিথা ৪ ওভারে ৭৫ রান দিয়েছিলেন। সেই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে রাজিথা জানিয়েছেন, ‘এই ধরনের ম্যাচে (খরুচে বোলার হওয়ার ম্যাচে) বোলার হওয়াটা একেবারেই সহজ নয়। ওই ম্যাচের জন্য ওই পরিস্থিতির জন্য আমি একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না। বোলারদের আত্মবিশ্বাস ভেঙে দেওয়ার জন্য এটা যথেষ্🅷ট। আমার উপরও যথেষ্ট খারাপ প্রভাব পড়েছিল। তবে আজকে যখন ফিরে তাকাই তখন মনে হয় আমার জন্য ওটা একটা শিক্ষা ছিল। বাস্তবটা বিশেষ করে কঠিন বাস্তবটা আমার সামনে এসে পড়েছিল। আমি মনে করি এই বিষয়টা আমার উপর পজিটিভ ভাবে কাজ করেছে। আমি সেই সময়টা পেরিয়ে আসতে পেরেছিলাম একটা কারণেই আর তা হল আমার পরিবারের সমর্থন। আমার সতীর্থরা, আমার কোচ আমাকে দারুণভাবে সাহায্য করেছে।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।