২০১১ সালের পর আর বিশ্বকাপ শিরোপা জিততে পারেনি ভারতীয় দল। ২০১১ সালে, ভারতীয় দল শেষবার আইসিসি-র বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছিল। তারপর থেকে টিম ইন্ডিয়াকে ক্রমাগত হারের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। কিন্তু জয়ের রাস্তায় কী ভাবে ফিরবে টিম ইন্ডিয়া। তারা কি জিততে পারবে না। এই প্রসঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতার ঝুলি থেকে উত্তর খুঁজে ন𒀰িয়ে এলেন প্রাক্তন ক্ংবদন্তি ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকর। প্রাক্তন অভিজ্ঞ ওপেনার সুনীল গাভাসকর জানিয়েছেন ভারতীয় দল কীভাবে আগামী দ🔯ুটি বিশ্বকাপ জিততে পারবে।
১৯৮৩, ২০০৭ এবং ২০১১ সালে বিশ্বকাপ জয়ের ক্ষেত্রে ভারতীয় দলের মধ্যে কী মিল ছিল তা জানিয়েছিলেন সুনীল গাভাসকর। তিনি বলেন, আগামী বিশ্বকাপে দলকে সাফল্য পেতে হলে তাদের একটি𒁃 বিশেষ বিভাগে মনোযোগ দিতে হবে এবং দলের শূন্যতা পূরণ করতে হবে। মিড-ডে-তে তার কলামে, সুনীল গাভাসকর ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ জয়ের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘১৪ সদস্যের একটি দল এব🌸ং একজন ম্যানেজার নিয়ে আমরা পুরো বিশ্ব জয় করেছিলাম। সেই সময় ফিল্ডিংয়ের কোনও সীমাবদ্ধতা ছিল না এবং এর কোনও সীমা ছিল না। একটি বাউন্সার বোলিং। ইংল্যান্ডে, লাল বলের চকমক চলে গেলেও তা সুইং করতে থাকে।’
সুনীল গাভাসকর আরও লিখেছেন, ‘সেই দলে প্রচুর অলরাউন্ডার ছিল এবং এটি সীমিত ওভারের ক্রিকেটে যে কোনও দলের একটি শক্তিশালী দিক। এমনকি ২০০৭ এবং ২০১১ সালের দলেও এমন ব্যাটসম্যান ছিল যারা বল করতে পারতেন। এমন ধরনের বোলার ছিলেন যারা ব্যাটিংও করতে পারতেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভারত যদি দুইজন অলরাউন্ডার খুঁজে পায়, তাহলে ২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়া অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং ২০২৩ সালে ভারত অনুষ্ঠিত ৫০ ওভারের ম্যাচে আমাদের কাপ জেতার ভালো সু꧒যোগ থাকবে।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।