লড়াই করে জেতার মানসিকতা রাখেন নীরজ চোপড়া। প্রতিপক্ষের খারাপ ফল করার উপর নির্ভর করেন না। এই আত্মবিশ্বাসই বেꦚাধহয় সোনা জিততে সাহায্য করেছে নীরজকে। যে কারণে নিজের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্🃏বন্ধী বিশ্বের এক নম্বর তারকা জোহানেস ভেত্তার যখন জ্যাভলিন ছুড়তে যাচ্ছেন, তখন নীরজ চোপড়া সাইড লাইনে দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে তাঁকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেনষ
করোনার জন্য টোকিও অলিম্পিক্স হয়েছে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে। সে কারণেই ক্রীড়াবিদদের উৎসাহ দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। তাই নীরজ নিজেই অন্যদের উদ্বুদ্ধ করেছেন। এতে সম্ভবত তিনি নিজে আরও বেশি মোটিভেট হয়েছেন। টেনশন ফ্রি থাকতে পেরেছেন। এবং নিজের সেরাটাও সে কারণেই তিনি দিতে পেরেছেন। বুধবার ২০২১ এইচটি লিডারশিপ সামিটের (HT Leadership Summit 2021) দ্বিতীয় দিনে অতিথি হিসেবে ছিলেন নীরজ চোপড়া এবং অভিনব বিন্দ্রা। ভার্চুয়াল আড্ডায় নীরজ এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘স্পোর্টস আমাদের শেখায়, সব সময় হাসিখুশি থাকতে। ফিল্ডে গিয়ে আমাদ🎃ের সেরাটা তো দিতেই হবে, সঙ্গে অন্যদেরও এনকারেজ করতে হবে। এটার মধ্যে একটা ভালো লাগা কাজ করে। সাইড লাইনে দাঁড়িয়ে ক্ল্যাপ করাটাও কিন্তু গুড মেসেজ। ও নিজেও আমাকে উদ্বুদ্ধ করে। মাঠে অবশ্যই নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু মাঠের বাইরে আমরা বন্ধু। আমাদের একে অপরকে উৎসা হিত করার চেষ্টা করা উচিত’
তবে নীরজের মতে, এ ভাবে প্রতিপক্ষকে উদ্বুদ্ধ করার চলটা শুধু জ্যাভলিনে নয়, পোল্ট ভোল্টেও রয়েছে। নীরজ বলছিলেন, ‘জ্যাভলিন নয়, পোল্ট ভল্টেও এ রকমটা হয়ে থাকে। আসলে স্পোর্টসে দু'টো ভাগ রয়েছে। হার জিত যেমন একটা ভাগ। তেমনই নিজের ভালো লাগার জন্য খেলাটা বা ভালোবেসে খেলাটাও আর একটা ভাগ। সব সময়েই প্রতিযোগীতা লেগেই 🔴থাকবে। সেটাকেই এনজয় করতে হবে। আমি এ ভাবেই আনন্দ অনুভব করি।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।