নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে মহিলা বিশ্বকাপের ম্যাচে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছিল বৃষ্টি। বৃষ্টি জেরে প্রায় ৪ ঘণ্টা বাদে খেলা শুরু হয়। যে কারণে ৫০ ওভারের পরিবর্তে ম্যাচটি হয়েছিল ২৭ ওভারে। আর সেই ম্যাচই ▨৪২ বল বাকি থাকতে ৯ উইকেটে বাংলাদেশকে হারায় নিউজিল্যান্ড।
টসে হেরে প্রথমে ব্য🍷াট করতে নামে বাংলাদেশ। ওপেনিং জুটিতে তারা ৭ ওভারে ৫০ রান করেছিল। সেখানে বাকি ২০ ওভারে হয় মাত্র ৯০ রান। ব্যাটিং, বোলিং সবেতেই ব্যর্থ হন বাংলাদেশের মেয়েরা।
তবে ম্যাচ শেষে নিজেদের ব্যর্থতার চেয়ে খেলার কন্ডিশন নিয়ে বেশি নিজের ক্ষোভও উগড়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। ভারি বৃষ্টির মধ্যেও খেলা চালিয়ে যাওয়ার কারꦅণেই চটেছেন জ্যোতি।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সংগ্রহ যা ♔ছিল, তা খুবই ভালো ছিল। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে চিত্র পুরো ভিন্ন ছিল। বৃষ্টি ছিল অনেক বেশি এবং আবহাওয়াও খেলার উপযুক্ত ছিল না। তবু আমরা খেলেছি। বোলারদের গ্রিপ করতে সমস্যা হচ্ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আউটফিল্ডে যারা ফিল্ডিং করেছে, এত বৃষ্টি হচ্ছিল যে বল দেখতেও কষ্ট হচ্ছিল।’
এমন কী প্লেয়ারদের চোট নিয়েও ভয় পাচ্ছিলেন জ্যোতি। তিনি বলেওছেন সে কথা। তাঁর দাবি, ‘ফিল্ডারদের নিয়ে চিন্তা💧য় ছিলাম আমি। কারণ আরও ৫ ম্যাচ বাকি আছে। খেলোয়াড়রা যদি চোট পায়, সমস্যা হবে। লড়াইটা করব যাদের নিয়ে, তাদের নিরাপত্তা আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
এখানেই না থেমে বাংলাদেশের অধিনায়ক যোগ করেন, ‘এখন আপনারা বলতে পারেন যে এটা অজুহাত, কারণ প্রথম ইনিংসেও বৃষ্টি ছꦡিল। কিন্তু আসলে তা নয়। প্রথম ইনিংসে বৃষ্টির জোর এত ছিল না, আমাদের ব্যাটিংয়ের সময় কন্ডিশন তুলনামূলক ভালো ছিল।’
আম্পায়ারদেরকে অভিযোগ জানিয়েও নাকি কোনও লাভ হয়নি। জ্যোতি বলেছেন, ‘মাঠে যখন ছিলাম, আম্পায়ারকে জিজ্ঞেস করছিলাম এই কন্ডিশনে খেলা চালিয়ে যাবো কি না। ত༺ারা বারবার বলছিলেন যে, চালিয়ে যাওয়ার কথাই। সেক্ষেত্রে মাঠে আমার আর বেশি কিছু করার ছিল না। কিন্তু মাঠের বাইরে অবশ্যই যতটুকু কাজ করা যায়, কথা বলে ম্যাচ রেফারিকে জানাবো যে কন্ডিশন এ রকম ছিল বা পরের ম্যাচে কী কী করলে ভালো হবে।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।