হতে 🧜পারে হাতে ৩৩৬ রানের বড়সড় পুঁজি ছিল টিম ইন্ডিয়ার। তবে পালটা ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ড শুরু থেকে যে রকম দাপটের সঙ্গে ব্যাট করছিল, তাতে রীতিমতো অসহায় দেখায় ভারতীয় বোলারদের।
বিশ🌳েষ করে জেসন রয় ও বেন স্টোকসকে নিয়ে বেয়ারস্টোর যথাক্রমে ১১০ ও ১৭৫ রানের দু'টি বিশাল পার্টনারশিপ ভাঙতে না পারার মাশুল দিতে হয় কোহলিদের।
ভারত ম্যাচে ৫ জন বোলারকেই ব্যবহার করে। পার্টনারশিপ ভাঙার জন্য নতুন কাউকে বোলিং আক্রমণে নিয়ে আসেননি কোহলি। বিরাট ও রোহিত পার্টটাইম বোলার হতে পারেন, তবে হার্দিক পান্ডিয়াকে কেন এক ওভারও হাত 💮ঘোরানোর সুযোগ দিলেন না কোহলি, 💟স্বাভাবিকভাবেই সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
টি-২০ সিরিজে বল হাতে রীতিমতো নজর কꦺাড়েন পান্ডিয়া। তাই প্রয়োজনের সময় তাঁকে ব্যবহার না করা নিয়ে কোহলিকে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানেই। বিরাট জানান, হার্দিকের ওয়ার্কলোডের দিকে তাকিয়েই তাঁকে ওয়ান ডে মꩵ্যাচে বোলার হিসেবে ব্যবহার করছেন না তাঁরা। কারণ, সামনের ইংল্যান্ড সফরে হার্দিককে ব্যাটসম্যান ও বোলার, দু'ভাবেই পুরোপুরি ফিট দেখতে চায় টিম ম্যানেজমেন্ট।
কোহলি বলেন, ‘আমাদের ওর (হার্দিকের) শরীরের দ♈িতে লক্ষ্য দিতে হবে। আমাদের বুঝতে হবে, কোথায় ব্যাটিয়ের পাশাপাশি𓃲 ওর বোলিং দক্ষতারও আমাদের প্রয়োজন। আমরা ওকে টি-২০ সিরিজে ব্যবহার করেছি। এটা আসলে ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টেরর অঙ্গ। আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে, হার্দিক পান্ডিয়া ফিট ও শক্তিশালী থাকুক। কারণ, সামনেই আমাদের টেস্ট সিরিজ রয়েছে। ইংল্যান্ডে ও দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হতে চলেছে।’
উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচে কুলদীপ যাদব ১০ ওভারে ৮৪ রান খরচ করেন। ক্রুণাল পান্ডিয়া ৬ ওভারে খরচ করেন ৭২ রান। সুতরাং, দুই স্পিনার সাকুল্যে꧋ ১৬ ওভার🐽 বল করে ১৫৬ রান উপহার দেন প্রতিপক্ষকে। এছাড়া শার্দুল ঠাকুর ৭.৩ ওভারে ৫৪ রান খরচ করেন। প্রসিধ কৃষ্ণা ও ভুবনেশ্বর কুমার তুলনায় নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেন। প্রসিধ ১০ ওভারে ৫৮ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন। ভুবনেশ্বর ১০ ওভারে ৬৩ রানের বিনিময়ে দখল করেন ১টি উইকেট।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।