জীꦗবনভর সময় লাগে ভালো মুহূর্ত ও সাফল্য অর্জন করতে। কিন্🌄তু ভালো অবস্থা খারাপের পর্যায়ে চলে যেতে কয়েক মিনিটও সময় লাগে না। ঠিক তেমনই ঘটনা ঘটে ভারতের তারকা বোলার ইশান্ত শর্মার সঙ্গে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিলেন এই ভারতীয় পেসার। শুধু রিকি পন্টিং নন, অনেক ক্রিকেটারেরই রাতের ঘুর কেড়ে নিয়েছেন তিꦡনি। ১০০টি টেস্ট খেলা হাতেগোনা কয়েকজন বোলারদের মধ্যে তিনি অন্যতম। ইশান্ত নিজে মনে করেন লাল বলে ক্রিকেটের পাশাপাশি সাদা বলেও ভালো পারফরম্যান্স করার ক্ষমতা ছিল তাঁর। এমনটাই মনে করছেন ভারতীয় দলের এই সিনিয়র পেসার।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথা বলতে গিয়ে ইশান্ত শর্মা টেনে আনেন ২০১৩ সালের অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওডিআই ম্যাচের কথা। জর্জ বেইলির নেতৃত্বাধীন আজিবাহিনীর বিরুদ্ধে খেলছিল ভাꩲরত। জেমস ফকনার ইশান্তের একটি ওভারে ৩০ রান তোলেন। তিনি🃏 মারেন ১টি বাউন্ডারি ও ৪টি ওভার বাউন্ডারি। সেই ম্যাচ জেতার জন্য অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল শেষ তিন ওভারে ৪৪ রান। ইশান্ত শর্মার ওই ওভারে প্রায় ম্যাচ জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া। ইশান্ত জানান ওই ম্যাচের পর এক মাস ধরে ম্যাচের কথা মনে করে কেঁদে গিয়েছেন।
ইশান্ত বলেন, ‘আমার ক্রিকেট জীবনের সবথেকে খারাপ সময় ছিল মোহালির ম্যাচটা। এর থেকে কোনও খারাপ সময় আমি পেয়েছি কিনা জানি না। আমার দুঃখ হয়েছিল আমি এক ওভারে ৩০ রান খেয়েছি, সেই জন্য নয়। আমার জন্য দল ম্যাচটি হারে সেটা আমার সবথেকে খারাপ লেগেছে। 🔴তখন আমি আমার স্ত্রীকে ডেট করছিলাম। তাঁকে নিজের কাছে ডেকে শুধু কাঁদতাম।’
✤তবে সেই ম্যাচের শেষে ভারতের তৎকালীন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি ও সতীর্থ শিখর ধাওয়ান তাঁর পাশে দাঁড়ান। সেই ঘটনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অত কিছু খারাপের মধ্যে একটা জিনিস ভালো ঘটেছিল। মাহি🦂 এবং শিখর ধাওয়ান আমার পাশে এসে দাঁড়ায়। ওই ম্যাচের পর সকলের মনে ধারণা গেঁথে যায়, আমি সাদা বলের বোলার নই।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।