ক্রিকেটের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ১৪ জন খেলোয়াড় টেস্টে ১০,০০০ রান করেছেন। ৪০ বছর আগে পর্যন্ত এই সংখ্যাটা ছিল অনেকটাই কম। এই মাইলস্টোনে পৌঁছানো ছিল স্বপ্ন মাত্র। ভারতীয় ব্যাটসম্যান সুনীল গাভাসকর টেস্ট ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো ১০,০০০ টেস্ট রান করার কীর্তি অর্জন করলেন। তিনি ১৯৮৭ সালে 🌸পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তার ৬৩ রানের ইনিংসের সময় তিনি তার টেস্ট ক্যারিয়ারের ১০,০০০ রান পূর্ণ করেছিলেন। একটি সংবাদপত্রের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি সেই মুহূর্তগুলো আবারও স্মরণ করেছেন।
দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের সাথে কথোপকথনের সময় গাভাসকর সেই মুহূর্তটির কথা স্মরণ করে বলেন, ‘যখন আপনি ১০,০০০ রানে পৌঁছে যান, এটি একেবারে ম্যাজিকের মতো মনে হয়। ম্যাজিক কারণ এটি সেই সময়ে আগে কখনও ঘটেনি। তখন কেউ ৯ হাজার রান পর্যন্ত পৌঁছায়নি এবং আমি সেখানে পৌঁছেছি। কিন্তু ৯ হাজার একটি চার অঙ্কের সংখ্যা এবং ১০ হাজার একটি পাঁচ অঙ্কের সংখ্যা। সুতরাং এটি প্রথমবারের মতো মাউন্ট এভ💟ারেস্টে আরোহণের মতো ছিল।’
সুনীল গাভাসকর সেই মুহূর্তের কথা 🌃বলতে গিয়ে আরও বলেন, ‘আমি জানতাম যে আমার ৫৭ রান দরক😼ার। আমি সাধারণত স্কোরবোর্ডের দিকে তাকাই না। কিন্তু একবার আপনি ৫০-এ পৌঁছালে, আপনি প্রশংসা পাবেন। সেই পর্যায়ে আপনি বুঝতে পারেন। আমি ভুল না হলে আমি একটি সিঙ্গেল নিয়ে আমার ৫০ করেছিলাম। তখন আমি সচেতন হয়ে যাই এবং ভাবতে থাকি এখন আরও সাত রান দরকার।’
সুনীল গাভাসকরের ১০,০০০ রান পূর্ণ করার পরে টিম ইন্ডিয়ার সেলিব্রশনের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি কিছুটা আশ্চর্যজনক অনুভূতি ছিল। আমার সবচেয়ে বেশি মনে আছে যে আমরা আমদাবাদে ছিলাম এবং এটি একটি শুকনো জায়গা (মদ নিষিদ্ধ)। কিন্তু কপিল দেব কোনও রকমꦺে শ্যাম্পেন আনতে সফল হয়েছিলেন। সেটা আশ্চর্যজনক ছিল। তিনি দলের অধিনায়ক ছিলেন এবংꦿ কিছু শ্যাম্পেন পেতে বিশেষ অনুমতি নিয়ে সেলিব্রেশনের আয়োজন করেছিলেন। আমি জানি না আজকের সাপোর্ট স্টাফ এবং স্পোর্টস নিউট্রিশনিস্টরা আমাদের টেস্ট ম্যাচের মাঝখানে এক চুমুক শ্যাম্পেন পান করতে দেবে কিনা।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।