২০১৬ রিও অলিম্পিক্স এবং ২০২০ টোকিও অলিম্পিক্স, পরপর দুটি অলিম্পিক্সে পদক জিতে ভারতীয় ক্রীড়ার ইতিহাসে নিজের নামটি স্বর্ণাক্ষরে খোদাই করে ফেলেছেন পিভি সিন্ধু। টোকিও অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ পদক জয়ী ভারতের মহিলা শাটলার এবং তাঁর দক্ষিণ কোরিয়ার প্রশিক্ষক মঙ্গলবারই ভারতে এসে পৌঁছেছেন। আর তারপর থেকেই বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছায় ভেসে যাচ্ছেন তারা। তবে জীবনের এই মুহ🍸ূর্তটাকে উপভোগ করতে চাইছেন পিভি সিন্ধু।
দেশে ফিরে পিভি সিন্ধু জানালেন তাঁর লড়াইয়ের কথা, তাঁর কোচের লড়াইয়ের কথা। নিজের মা বাবার ত্যাগের কথাও বললেন সিন্ধু। তবে সমর্থকহীন কোর্টে খেলার কষ্টের কথাও জানালেন সিন্ধু। রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সিন্ধু নামার পরেই তেলেঙ্গানার ক্রীড়া মন্ত্রী ভি শ্রীনিবাস গৌদ এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা সিন্ধুকে স্বাগত জ꧙ানান। গৌদ বলেন, ‘সিন্ধু তার কৃতিত্বে দেশ ও তেলুগুভাষী রাজ্য তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশকে গর🔴্বিত করেছেন।’ এদিন পিভি সিন্ধু জানান, ‘আমি ব্রোঞ্জ জিততে পেরে খুব খুশি। আমি টোকিওতে আমার ভক্ত এবং জনতাকে মিস করেছি কিন্তু আমি আপনাদের সমস্ত বার্তা এবং শুভকামনা পেয়েছি।’
পিভি সিন্ধু তাঁর কোচ প𒈔ার্ক তাই-সাং-এর সম্বন্ধে বলতে গিয়ে জানান, ‘আমি আমার কোচ মিস্টার পার্ককে ধন্যবাদ জানাই। অতিমারী চলাকালীন অনেকেই কষ্ট পেয়েছিলেন। তিনি এক বছর কোরিয়ায় যাননি। তার উৎসর্গের জন্য শুভকামনা। আমাদের প্রচেষ্টা অবশেষে ফল পেল।’ সিন্ধু তার বাবা-মায়ের প্রতি সমান প্রশংসা করেছেন। সিন্ধু জানিয়েছেন, ‘আমি ভাগ্যবান যে দুজনেই ক্রীড়াবিদ ছিলেন এবং তারা জানেন যে তাদের কী করতে হবে .. তাদের আত্মত্যাগ আমার কাছে অনেক কিছু বোঝায়।’ তবে বর্তমান মুহর্তটাকে দারুন ভাবে উপভোগ করতে চান পিভি সিন্ধু।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।