২৬৪ রানে ৫ উইকেট ছিল। সেখান থেকে মাত্র ৪ রানের ব্যবধানে পড়ে গেল আরও ৫ উইকেট। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তৃতীয় টেস্টে পাকিস্তান নিজেদের প্রথম ইনিংসে রীতিমতো ধুলোয় মিশে গেল। বিশেষ করে শেষ ৫ উইকেটের ক্ষেত্রে। প্যাট কামিন্স এবং মিচেল স্টার্ক ঝড়ে একেবারে উড়ে গেল পাক ব্যাটিং লাইন আপ। মাত্র ২৬৮ রা🙈নে অল আউট হয়ে গিয়ে লজ্জার নজির গড়ল বাবর আজমের টিম।
৫ রানেরও কম ব্যবধানে শেষ ৫ উইকেট এর আগে কখনও হারায়নি পাকিস্তান। ক্রিকেট ইতিহাসে এই প্রথম বার এমন লজ্জার নজির গড়ল তারা। ২৬৪ রানে ৫ উইকেট থেকে ২৬৮ রানে অল আউট হ🀅য়ে গেল পাকিস্তান।
প্রথমে ব্যাট করে অস্ট্রেলিয়া ৩৯১ করে অল আউট হয়। জবাবে ব্যাট করতে নামলে দ্বিতীয় দিনের শেষে পাক💫িস্তানের সংগ্রহ ছিল ১ উইকেটে ৯০ রান। সেখানে থেকে তৃতীয় দিনের শেষে মাত্র ১৭৮ রান যোগ করে পাকিস্তান। তাও ৫ উইকেটে ২৬৪ ছিল পাকিস্তানের। সেখান থেকে ২৬৪ রানেই ছ' নম্বর উইকেট হারায় তারা। এর পর ২🌠৬৮ রানে পরপর ৪ উইকেট হারিয়ে বসে থাকে পাক ব্রিগেড।
ব্যাটিং অর্ডারে শেষ ছ'জন ব্যাটারদের মধ্যে ১ বল খেলে শূন্য করে অপরাজিত থাকেন শাহিন আফ্রিদি। এ ছাড়া মহম্মদ রিজওয়ান𝕴 ১, সাজিদ খান ৬, নউমান আলি, হাসান আলি এবং নাসিম শাহ তিন জনেই শূন্য করে সাজঘরে ফেরেন। কারও রানই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছতে পারেনি। এঁদের স্কোরের থেকে অতিরিক্ত রানই বেশি। ১১ অতিরিক্ত রান দেয় অজিরা।
ম্যাচের তৃতীয় দিনে বাবর আজম কিছুটা লড়াই করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। তিনি ৬৭ করে স্টার্কের বলে আউট হন। আবদুল্লাহ শফিক সর্বোচ্চ ৮১ রান করেছেন। এ ছাড়া আজহার আলি ৭৮ করেছেন। ফাওয়াদ আলম ১৩ করে আউট হন। আর দ্বিতীয় দিনের শেষে ইমাম উল হক ১১ করে সাজঘরে꧟ ফিরে গিয়েছিলেন। পাকিস্তানের ব্যাটিং বিপর্যের হাত ধরে প্রথম ইনিংসে ১২৩ রানে এগিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া।
তৃতীয় দিন প্যাট কামিন্স ৪ উইকেট সহ মোট ৫ উইকেট তুলে নেন। স্টার্ক নেন ৪ উইকেট। নাথান লিয়ন নিয়েছেন ১ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনও উইকেট না হারিয়ে ১১ রা🐟ন অজিদের। তৃতীয় দিনের শেষে অজিরা এগিয়ে রয়েছে ১৩৪ রানে। এই মুহূর্তে টেস্টের যা পরিস্থিতি, তাতে ফলাফল হলেও হতে পারে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।