ক্যান্স🧸ারকে হারিয়ে জীবনের স্বাভাবিক ছন্দে ফেরাই কার্যত অলৌকিক মনে হয়। তার উপর ক্যান্সার জয় করে ক্রিকেট মাঠে ফিরে আসার কথা ভাবা সম্ভব নয় আর পাঁচ জন সাধারণ মানুষের পক্ষে। তবে যুবরাজ𝕴 সিং সাধারণ ছিলেন না। মারণ রোগের বিরুদ্ধে যুবরাজের লড়াই এবং পরবর্তী সময়ে তাঁর জাতীয় দলে কামব্যাক করার গল্প ক্রিকেটের লোকগাথায় তাই স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে সন্দেহ নেই।
জীবনের এমন কঠিন অধ্যায় কাটিয়ে ক্রিকেটে ফেরার শক্তি পেলেন কোথায় যুবরাজ? তারকা অল-রাউন্ডার নিজেই জ༒ানালেন, জীবনের সবথেকে কঠিন সময়ে তাঁকে ক্রমাগত প্রেরণা জুগিয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর।
ক্যান্সারের চিকিৎসা🃏র সময়ে সচিন আগাগোড়া পাশে ছিলেন যুবরাজের। তবে সুস্থ হয়ে ওঠার পর সচিনের পরামর্শ আরও বেশি করে দরকার ছিল যুবির। কারণ, শরীর আগের মতো না থাকা সত্ত্বেও ক্রিকেটে ছেড়ে থাকা সম্ভব ছিল না তাঁর পক্ষে। অথচ আন্তর্জাতিক মঞ্চে পুনরায় দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে হলে আগে ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজেকে প্রমাণ করতে হতো যুবিকে।
দীর্ঘদিন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার পর পুনরায় ঘরোয়া ক্রিকেটে মানিয়ে নেওয়া কতটা সমস্যার, তা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এই কঠিন কাজটাই যুবরাজ ৩-৪ বছর ধরে অনায়াসে করে গিয়েছেন তেন্ডুলকরের প🍒্রেরণাতেই।
যুবরাজ বলেন, ‘আমার কেরিয়ারে বেশ কিছু উত্থান-পতন রয়েছে। আমি সর্বদা সচিনের সঙ্গে কথা বলতাম। সচিন আমাকে বলেছিল, আমরা কেন ক্রিকেট খেলি? অবশ্যই আমরা সব🎐াই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে চাই। তবে আমরা ক্রিকেট খেলি খেলাটাকে ভালোবাসি বলে। যদি তুমি খেলাটাকে ভালোবাসো, তবে তুমি ক্রিকেট খেলবে।'
সচিন আরও কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেন যুবিকে। প্রাক্তন অল-রাউন্ডারের কথায়, ‘সচিন বলে, যদি আমি ওই পরিস্থিতিতে থাকি, ঠিক করা মুশকিল কী করা উচিত। তবে ক্রিকেটকে যদি তুমি ভালোবাসো তবে খ🎃েলা চালিযে যাবে এবং নিজেই ঠিক করবে কখন খেলা ছাড়বে। সেটা তোমার হয়ে কেউ ঠিক করে দেবে না।’
শেষে যুবি বলেন, ‘সচিনের সঙ্গে ক্রমাগত আলোচনার ফলেই ৩-৪ বছর ঘরোয়া ক্রিকেট খেলি এবং কামব্যাক🀅 করি জাতীয় দলে।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।