মারুতি যুগের ইতি হয়ে কি টাটা যুগের শুরু? ভারতীয় অটো বাজারে মারুতি সুজুকির বহু বছরের গদি ছিনিয়ে নিয়েছে টাটা মোটরস। কোম্পানির সেরার সেরা গাড়ি মাইক্রো এসইউ🅷ভি পাঞ্চ-ই এখন ভারতীয়দের সবচেয়ে বেশি পছন্দের। দেশের বৃহত্তম অটো কোম্পানি মারুতি সুজুকির ওয়াগন আর-এর থেকে ঢের বেশি বিক্রি হয়েছে এই গাড়িটি।
আরও পড়ুন: (IT কোম্পানির CEO-রা ফ্রেশারদের থেকে কত গুণ বেশি মাইনে পান, জানলে ভি♕রমি খাবেন!)
জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি এবং জুলাই মাসের মধ্যে ১,২৬,০০০ ইউনিট বিক্রি হয়েছে টাটা পাঞ্চ। সেই তুলনায় ওয়াগনআর-এর বাজারে কিঞ্চিৎ মন্দা। এই একই স𓆉ময়ের মধ্যে, ওয়াগনআর ১.১৬ 🎐লাখ ইউনিট বিক্রি হয়েছে। অটো মার্কেট রিসার্চ ফার্ম জাটো ডায়নামিক্সের তথ্য অনুযায়ী, হুন্ডাইয়ের ক্রেটা-ও জুলাই মাসে বাজার কাঁপিয়েছে।
আরও পড়ুন: (Maruti Suzuki Fronx: জাপানের বাজারে লঞ্চ হবে 'মেড ইন ইন্ডিয়া' গাড়ি, রপ্তানি শুরু মারুতি সু⛎জুকির)
টাটা পাঞ্চ গাড়িতে বিশেষ কী রয়েছে
জাটো ডায়নামিক্সের প্রেসিডেন্ট রবি ভাটিয়া বলেছেন, একটি মাইক্রো এসইউভি হিসাবে, সাশ্রয়ী মূল্যে একাধিক দারুণ বৈশিষ্ট্য অফার করে পাঞ্চ৷ এর মাল্টি-ফিউল ফিচারও চালকদের൲ প্রিয়। গাড়ির বিক্রেতারাও একমত এই ব্যাপারে। ইলেকট্রিক এবং সিএনজি দুই ধরনের ভ্যারিয়েন্টই অফার করায়, গ্রাহকেরা নিজেদের পছন্দ মতো ভ্যারিয়েন্টও বেছে নিতে পারেন।
১) পাঞ্চ সিএনজি ৭৩.৫ পিএস শক্তি এবং ১০৩ নিউটন মিটার টর্ক উৎপন্ꩲন করে। এই এসইউভিতে রয়েছে ৫ স্পিড ম্যানুয়াল এবং ৫ স্পিড অটোমেটিক ট্রান্সমিশন অপশন। প্রতি কেজি সিএনজি-তে ꧒মাইলেজ দেয় ২৬.৯৯ কিলোমিটার পর্যন্ত। পাঞ্চ সিএনজির এক্স-শোরুম মূল্য ৭.২৩ লক্ষ থেকে ৯.৮৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
🙈২) পাঞ্চ ইভি-তে ২৫ থেকে ৩৫ কেডব্লিউএইচ এর ব্যাটারি রয়েছে, যা বৈদ্যুতিক মোটরের সঙ্গে ৮০.৪৬ বিএইচপি থেকে ১২০.৬৯ বিএইচপি পর্যন্ত শক্তি উৎপন্ন করে। সিঙ্গেল চার্জে ব্যাটারির রেঞ্জ হল ৩১৫ - ৪২১ কিলোমিটার৷ এক্স-শোরুম দাম ১০.৯৯ লক্ষ টাকা থেকে ১৫.৪৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
টাটা প্যাসেঞ্জার ইলেকট্রিক মোবিলিটির চিফ কমার্শিয়াল অফিসার বিবেক শ্রীবৎস বলেছে🌜ন টাটা পাঞ্চ খুব শীঘ্রই ৪ লক্ষ বিক্রির মাইলফলক অর্জন করবে৷ মাল্টি-ফিউল ফিচার সহ টাটার এমন সাফল্ꦫয দেখে অন্যান্য সংস্থাগুলিও একই পথে হাঁটতে চাইছে বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।