শাস্ত্রে বলা হয়েছে রাধার পূজা না করলে কৃষ্ণ পুজো গ্রহণ করেন না। এই উ🏅পলক্ষ্যে এমন কিছু ༒উপায় বলছি যার মাধ্যমে আপনার বাড়ি সমৃদ্ধি এবং সুখে ভরে উঠতে পারে।
আয় বাড়ছে না
যদি আপনার সমস্ত চেষ্টার পরেও আপনার উপার্জন বাড়ে না বা চাকরিতে পদোন্নতি না হয়, তবে জন﷽্মাষ্টমীতে ৭ জন মেয়েকে বাড়িতে নিমন্ত্রণ করুন এবং তাদের ক্ষীর বা সাদা মিষ্টি খাওয়ান। এরপর টানা পাঁচ শ🦹ুক্রবার সাতটি মেয়েকে ক্ষীর বা সাদা মিষ্টি বিতরণ করুন।
নারকেল এবং বাদাম প্রতিকার
জন্মাষ্💟টমী থেকে শুরু করে টানা ২৭ দিন কৃষ্ণ মন্দিরে নারকেল এবং বাদাম নিবেদনের মাধ্যমে সমস্ত মনস্কামনা পূরণ ⛄করা যেতে পারে।
চন্দন এবং জাফরান প্রতিকার
সুখ ও সমৃদ্ধি পেতে জন্মাষ্টমীতে হলুদ চন্দন বা জাফরানের সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে কপালে টিকা বা বিন্❀দি লাগান। এটি প্রতিদিন করুন। এই প্রতিকারে মন শান্তি পাবে এবং জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকবে। লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পেতে জন্মাষ্টমীতে কিছু কলা গাছ লাগান। এরপর নিয়মিত তাদের দেখাশোনা করুন। গাছ যখন ফল ꧃দিতে শুরু করে, তখন তা দান করুন, নিজে খাবেন না।
সম্পদ বাড়ানোর উপায়
জন্মাষ্টমীতে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে একটি পান অর্পণ করুন এবং ♑তারপরে, এই পাতায় কুমকুম বা সিঁদুর দিয়ে শ্রী লিখে রাখ𝓰ুন। এই প্রতিকারে অর্থ বৃদ্ধি হতে পারে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে সাদা মিষ্টি বা ক্ষীর নিবেদন করুন। এতে তুলসী পাতা দিতে ভুলবেন না। এতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ খুব তাড়াতাড়ি সন্তুষ্ট হন।
জন্মাষ্টমীতে, দক্ষিণাবর্তি শঙ্খে জল ভরে ভগবান কৃষ্ণকে অভিষেক করুন। এই প্রত♔িকারে মা লক্ষ্মীও প্রসন্ন হন। এই প্রতিকার করলে তার সব ইচ্ছা পূরণ হয়।
কৃষ্ণ মন্দিরে যান🌱 এবং তুলসীর মালা থেকে নীচে লেখা ১১ মালা মন্ত্র জপ করুন। এই প্রতিকারের মাধ্যমে আপনার সমস্ত সমসꦯ্যার সমাধান হতে পারে।
ক্লীম কৃষ্ণায় বাসুদেবায় হ💜রিঃ পরমাত্মনে প্রাণনাথ ক্লেষণায় গোবিন্দায় নমো নমঃ।
এইভাবে দেবী লক্ষ্মী এবং কৃষ্ণ উভয়কেই প্রসন্ন করুন
ভগবান কৃষ্ণকে পীতাম্বরও বলা হয়, যার অর্থ হল হলুদ বস্ত্র পরিধানকারী। জন্মাষ্টমীতে হলুদ বস্ত্র, হলুদ ফল এবং হলুদ শস্য দান করলে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং মা লক্ষ্মী উভয়েই প্রসন্ন হন। জন্মাষ্টমীর রাত ১২টায় যদি ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে জাফরান মিশ্রিত দুধে অভিষেক করা হয় তবে 🎉জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। জন্মাষ্টমীর সন্ধ🌌্যায়, তুলসীর উদ্দেশ্যে গরুর ঘির একটি প্রদীপ জ্বালান এবং ওম বাসুদেবায় নমঃ মন্ত্রটি পাঠ করার সময় তুলসীর ১১বার পরিক্রমা করুন।