আজ শিক্ষ♛ক 🉐দিবস। ড: সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণণের জন্মদিন পালিত হয় শিক্ষক দিবস হিসেবে। শিক্ষকদের কাঁধে রয়েছে সমাজ গড়ার দায়িত্ব। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী কয়েকটি রাশির জাতকরা শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হয়ে থাকেন। কোন রাশির জাতককে জ্যোতিষে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক বলা হয়েছে, জেনে নিন—
মেষ- এই রাশির জাতকরা পড়াতে ভালোবাসেন। কারণ তাঁরা বাচ্চাদের আশপাশে থাকার উৎসাহ ও এনার্জি পছন্দ করেন। অত্যন্ত একাগ্রতার সঙ্গে কোনও বিষয় পড়িয়ে থাকেন এবং প্ﷺরত্যাশা করেন যে, তাঁদেক ছাত্র-ছাত্রীরাও অসাধারণ প্রদর্শন করবে। আবার ব্যবহারিক অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের শেখার সুযোগ করে দেন এঁরা।
বৃষ- এই রাশির জাতকরা নিজের পড়ানোর প্রক্রিয়ায় উন্নতি ঘটাতে থাকেন। শুধু নিজের বিষয় অতিরিক্ত জ্ঞান অর্জন করেই থেমে যান এঁরা, বরং🍷 অন্য যে সমস্ত টপিকের সঙ্গে 🐷তাঁদের প্রাথমিক বিষয়ের সম্পর্ক রয়েছে, তার সম্পর্কেও জ্ঞান অর্জন করে থাকেন।
কর্কট- এই রাশির শিক্ষকরা অভিভাবকসুলভ আচরণ করে থাকেন। এঁরা নিজের ছাত্রদের গভীর ভাবে য🍨ত্ন নিয়ে থাকেন। শুধু পড়াশোনার জন্যই নয়, বরং ছাত্রের অন্যান্য যে কোনও সমস্যা বা সম্ভাবনায় সবসময় তাঁদের পাশে থাকেন কর্কট রাশির জাতকরা। কর্কট শিক্ষক প্রচলিত প্রথার বাইরে গিয়ে চিন্তাভাবনা করেন এবং নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষিত করে তোলেন। নিজের শ্রেণিকক্ষ জীবন্ত রাখার চেষ্টা করে যান এঁ🌺রা, যাতে কোনও কিছুই এক ঘেয়ে না-লাগে।
মকর- এই রাশির শিক্ষকরা সর্বাধিক অনুপ্রাণিত করতে পারে। এই রাশি চিরাচরিত প্রথার বাইরে গিয়ে চিন্তাভাবনা করেন এবং শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নতুন ꦉচিন্তাধারা নিয়ে আসেন, যা ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনার প্রতি উৎসাহিত করে এবং তাঁদের ভাবতে বাধ্য করে তোলে।&nbs🍬p;
মীন- এই রাশির জাতকরা কল্পনাপ্রবণ। এঁদের এই স্বভাব পড়ানোর ধরনের মধ্যেও প্রকাশ পায়। ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে নতুন দ্বার উন্মুক্ত করে দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যান। চার দেওয়ালের মধ্যে নয়, বরং বাইরে গাছের তলায় ক্লাস নিতে বিশেষ উৎসাহী। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারেন এই র♔াশির শিক্ষকরা। প্রয়োজনে তাঁদের পৃথক পৃথক ভাবেও পড়িয়ে থাকেন। ড্রামা, আর্ট ও ফটোগ্রাফির বিষয় পড়িয়ে থাকলে কন্যা রাশির শিক্ষকদের জুড়ি মেলা ভার।