আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে কোকিলা ব্রত পালন করা হয়। ꦍবিবাহিত মহিলা এবং অবিবাহিত মেয়েরা সৌভাগ্য লাভের জন্য𒅌 এই উপবাস রাখেন। অবিবাহিত মেয়েরা এই উপবাস রাখলে ভগবান শিবের মতো বর পায়। কথিত আছে যে এই উপবাস দেবী সতী পালন করেছিলেন। আসুন জেনে নিই কোকিলা ব্রতের তিথি, গুরুত্ব ও পুজো পদ্ধতি।
কোকিলা ব্রত পালিত হবে ২ জুলাই রবিবার। পূর্ণিমা তিথি শুরু হবে ২ ꧋জুলাই রাত ৮ : ২২ থেকে।
কোকিলা ব্রতের গুরুত্ব
আষাঢ়ী পূর্ণিমার দিন কোকি🦋লা ব্রত শুরু হবে এবং শ্রাবণী পূর্ণ๊িমা পর্যন্ত এই ব্রত পালন করা হবে। বিশ্বাস করা হয় যে এই উপবাস পালন করলে মহিলারা সাত জন্মের জন্য সৌভাগ্য ও ধন লাভ করেন। আষাঢ় পূর্ণিমার সন্ধ্যায় স্নান করে সংকল্প নিতে হবে যে ব্রহ্মচারী হয়ে এই উপবাস পালন করব। এর পরে, শ্রাবণ কৃষ্ণ প্রতিপদ তিথিতে এই ব্রত উপলক্ষে নদীতে স্নান করা শুভ বলে মনে করা হয়।
কোকিলা ব্রতের পুজো পদ্ধতি
এই দিনে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নানের পর পরিষ্কার কাপড় পরিধা🌳ন করতে হবে। এছাড়াও, এই দিনে সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন করে আপনার দিন শুরু করুন। এই পুজোতে মা পার্বতী ও শিবকে যথাযোগ্য ভাবে পুজো দিন। এছাড়াও শিবকে দুধ ও গঙ্গাজল দিয়ে অভিষেক করুন।
কোকিলা ব্রতে ভগবান শিবের পুজো করা হয়। শিবের পুজোর জন্য সাদা ফুল, বেলপত্র, শণ, ধুতরা, দূর্বা, প্রদ💮ীপ, ধূপ ও অষ্টগনꦍ্ধ ব্যবহার করুন।
আপনি চাইলে সম্পূর্ণ উপবাস রেখেও এই ব্রত পালন করতে পারেন। না পারলে পুজোর পর♈ ফল খেতে পারেন।
মনে রা🐲খবেন এই দিনে পুজো করার সময় কোকিলা ব্রত কথা পাঠ করতে হবে।
এর পাশাপা🌞শি সন্ধ্যায় পুজোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে, তাই সন্ধ্যায় ভগবান শিবের আরতি করুন এবং পরে তাকে ভোগ নিবেদন🦋 করুন। সন্ধ্যার পুজোর পরেই ফল গ্রহণ করুন।