উত্তেজনা তৈর হয় বৃহস্পতিবার রাতেই। মর্গের মধ্যেই তিন ডোমের মারপিট ঘিরে আরজি কর-এ তুলকালাম কাণ্ড ঘটে। জানা গিয়েছে, তার জেরেই শুক্রবার সকাল থেকে অনেকক্ষণ বন্ধ থাকে আরজি করের মর্গ। এদিকে, মর্গের সামনে লম্বা লাইন দেখা যায়। সকলেই সেখানেꦡ অপেক্ষারত ময়নাতদন্তের জন্য। এদিকে, জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত থেকেই আরজি করে ꦫতুমুল উত্তেজনা তৈরি হয় মর্গ ঘিরে।
জানা গিয়েছে, মর্গে তিন ডোমের মধ্যে মারপিট হয়। মারপিটের পরিস্থিতি এমন জায়গায় যায় যে ডিপার্টমেন্টের জিনিসপত্র ভাঙচুর হয়ে যায়। ভেঙে যায় ডিপার্টমেন্টের কম্পিউটার। তখন থেকেই তৈরি হয় চরম বিশৃঙ্খলা। এদিকে, হাসপাতালের সূত্রে জানা যায়, উত্তেজনার সময় ৩ ডোমই ছিলেন মত্ত অবস্থায়। প্রশ্ন হল, কেন মারপিট হল? টিভি নাইনের রিপোর্ট বলছে, টাকা ভাগ নিয়ে তিনজনের মধ্যে মারপিট শুরু হয়। সেই নিয়েই বচসা, ঝামেলা, হাতাহাতি হয়। তারপরই পরিস্থিতি হাতের বাইরে যেতে থাকে। এদিকে, আরজি কর-এ অশান্তির খবর পেতেই টালা থানার পুলিশ সেখানে পৌঁছায়। তার আগে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ টালা থানায় অভিযোগ দায়ের করে। তারপরই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। হাসপাতালে মোতায়েন থাকে পুলিশ। সেখানে তখনই মর্গ বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়। বন্ধ থাকে ময়নাতদন্তের কাজ। এদিকে, ময়নাতদন্তের দেরি হওয়ায় চূড়ান্ত হয়রানির শিকার হন ꦉহাসপাতালে আসা অনেকেই। তখন থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা শুরু হয়।
এদিকে, গত ৮ অগস্ট আরজি করের অন্দরে তরুণী চিকিৎসকদের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয়। ওই চিকিৎসকেরম মৃত্যু ঘিরে ওঠে ধর্ষণের অভ﷽িযোগ। ক্ষোভে ফেটে পড়েন জুনিয়র চিকিৎসকরা। সেই আন্দোলন একটা সময় গণ আন্দোলনের রাস্তা নেয়। পরে সেই মামলা ওঠে সুপ্রিম কোর্টে। ঘটনায় সিভিক ভলেন্টিয়ার সঞ্জয় রায় তার আগেই গ্রেফতার হয় খুনের অভিযোগে। তাকে প্রথমে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। পরে কলকাতা পুলিশের হাত থেকে🅘 কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে কেস যায় সিবিআইয়ের হাতে। তারপর থেকে চলছে সিবিআই তদন্ত। তারই মাঝে ফের খবরে আরজি কর।