বাস্তুশাস্ত্র খুব গুরুত্বপূর্ণ। হিন্দুধর্ম অনুসারে যখন কোনও বাড়ি বানানো হয়, তার বাস্তুর দিকটি মাথায় রাখা জরুরি। অর্থাৎ, বাড়ির মূল ফটক বা দরজা কোন দিকে থাকবে, বাড়ির রান্নাঘর, বাথরুম কোথায় হবে। কোন দিকে ঠাকুরঘর বানাতে হবে ইত্যাদি। তাছাড়াও বাড়ির ভেতরে আলমারি কোথায় রাখবেন, কোথায় ড্রেসিং টে💜বিল রাখা উচিত সব কিছুরই উল্লেখ থাকে বাস্তুশাস্ত্রে।
বর্তমানে বেশির ভাগ বাড়িতেই ওপেন কিচেন থাকে কারণ এটাই এখন ট্রেন্ডিং। কিন্তু এই ওপেন কিচেন যেহেতু সহজেই সবার চোখে পড়ে, তাই এটিকে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখাও হয়। কিন্তু রান্নাঘরের অন্দরসজ্জার দিকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে এর বাস্তুর দিকটি🔯🥃 অবহেলা করলে চলবে না। কারণ সেটা করলে হতে পারে ভয়ঙ্কর বিপদ। জেনে নিন ওপেন কিচেনের কয়েকটি বাস্তু টিপস।
আরও পড়ুন: অক্টোবরে বড় ট্রানজিট, শনি মঙ্গলের গতিবিধি পরౠিবর্তন, কোন রাশির শুরু দুঃসময়
রান্নাঘরের দেওয়ালে স্বস্তিক চিহ্ন আঁকা ও কর্পূর জ্বালানো
যদি বাড়িতে ওপেন কিচেন থাকে, তাহলে রান্নাঘরের দেওয়াল যেখানে শেষ হচ্ছে ঠিক সেই জায়গায়র দেওয়ালে একটি স্বস্তিক চিহ্ন আঁকতে হবে। এই স্বস্তিক চিহ্💮ন আঁকার ফলে কোনও অশুভ শক্তি রান্নাঘরে প্রবেশ করতে পারবে না। এছাড়াও রান্নাঘরে প্রতিদিন কর্পূর জ্বালানো অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। এতে যদি কোনও নেগেটিভ এনার্জি থাকে তা দূর হয়।
রান্নাঘরের মুখে ত্রিকোণ ক্রিস্টাল
বাড়িতে যদি ওপেন কিচেন থাকে তাহলে চেষ্টা করতে হবে সেখানে একটা দরজা বা দরজা বসাতে না পারলেও পক্ষে একটা ফ্রেম বসাতে। এটি শুধুমাত্র ডিজাইনের জন্য হলেও এটি করা উচিত। কিন্তু ফ্রেম বা দরজা বসানো সম্ভব না হলে যেখানে রান্নাঘ🅰র শেষ হচ্ছে সেখানে একটি ত্রিভূজাকৃতি ক্রিস্টাল ঝোলানো যেতে পারে। এতে এতে যদি কোনও নেগেটিভ এনার্জি থাকে তা দূর হয়।
আরও পড়ুন: কেরিয়ারের চাকা গিয়েছে আটকে! দুর্গাꦅ পুজোয় করুন এইকাজ, মায়ের কৃপায় কেরিয়ারে আসবে গতি
তাছাড়াও ওপেন কিচেনের ক্ষেত্রে মাথায় রাখবেন যে ছুরি কাঁচির মতো ধারালো জিনিস সব সময় রান্নাঘরে উত্তর দিকে রা♊খা থাকে। রান্নাধরের স্ল্যাবে একটি জলভর্তি পাত্র সব সময় রাখতে হবে। পাশাপাশি এই জল নিয়মিত পাল্টাতেও হবে। এছাড়াও রান্নাঘরের পেছনে একটি কালো রঙের কাপ꧒ড় ঝুলিয়ে রাখতে হবে যা সমস্ত খারাপ নজর থেকে রক্ষা করবে। এর ফলে আপনাকে কখনও বাস্তু সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে না।
দাবিত্যাগ: এই নিবন্ধে দেওয়া কোনও তথ্যের যথার্থতা🍬 বা নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করা হচ্ছে না। এই তথ্যগুলি জ্যোতিষী, পঞ্জিকা, বিশ্বাস বা ধর্মীয় শাস্ত্রের মতো বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং আপনাদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র তথ্য প্রদান করা। এর জন্য হিন্দুস্থান টাইমস বাংলা কোনও ভাবেই দায়বদ্ধ নয়। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।