বট সাবি🍌ত্রী ব্রত বছরে দুবার পালিত হয়, প্রথম জ্যেষ্ঠ অমাবস্যায় এবং দ্বিতীয় জ্যেষ্ঠ পূর্ণিমায়। উভয় উপবাসের পদ্ধতি, কাহিনী, নিয়ম ও গুরুত্ব একই। মহারাষ্ট্র, গুজরাট এবং মধ্যপ্রদেশের কিছু অংশে জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমার দিনে বট সাবিত্রী ব্রত পালন করা হয়। এই দিনে, সূর্যোদয় থেকে, বিবাহিত মহিলারা ত💝াদের স্বামীর দীর্ঘায়ু কামনা করে উপবাস পালন করে বটবৃক্ষের পুজো করে।
এই বছর বট সাবিত্রী পূর্ণিমা উপবাসটি ৩ জুন, ২০২৩ তারিখে রয়েছে৷ অবারিত সৌভাগ্য অর্জনের জন্য বট সাবিত্রী পূর্ণিমা উপবাসটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়৷ এই বছর, বট সাবিত্রী পূর্ণিমায়, যোগের একটি খুব শুভ সংমিশ্রণ তৈরি হচ্ছে, ꦡযা🔴র কারণে উপবাস দ্বিগুণ ফল পাবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক এ বছরের বট সাবিত্রী পূর্ণিমার শুভ যোগ ও পুজো পদ্ধতি।
বট সাবিত্রী পূর্ণিমা ব্রত ২০২৩ মুহূর্ত
পঞ্চাঙ্গ অনুসারে, জ্যৈষ্𒁏ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথি শুরু হবে ০৩ জুন ২০২৩ সকাল ১১ . ১৬ মিনিট𝄹ে এবং পূর্ণিমা তিথি ০৪ জুন ২০২৩ সকাল ০৯ . ১১ টায় শেষ হবে।
শিব যোগ - ০২ জুন ২০২৩ , সান্ধ্যা ০৫.১০ থেকে ০💦৩ জুন ২০২৩, দুপুর ০২ . ৪৮ পর্যন্ত
রবি যোগ - ০৩ জুন ২০২৩𝓰 সকাল ০��৫ . ২৩ থেকে ০৬ . ১৬ পর্যন্ত
সি🍷দ্ধ ཧযোগ - ০৩ জুন ২০২৩, দুপুর ০২ . ৪৮ থেকে ০৪ জুন ২০২৩, সকাল ১১ .৫৯ পর্যন্ত
বট সাবিত্রী পূর্ণিমার উপবাস ও পুজো পদ্ধতি
বট মানে বটগাছ। হিন্দু ধর্মে বলা আছে বটবৃক্ষে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ বাস করেন। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে বটবৃক্ষের পুজো করলে স্বামীর অকাল মৃত্যু রোধ হয়। স্বামীর উপর আস🍷া সমস্ত ঝামেলা বিনষ্ট হয়। এই দিনে মহিলারা বটগাছ প্রদক্ষিণ করে এবং এর চারপাশে সুতো বাঁধে। কথিত আছে এটি করলে স্বামীর দীর্ঘায়ু ও সন্তান লাভের ইচ্ছা পূরণ হয়।
বট সাবিত্রী পূর্ণিমা ব্রত নিয়ম
এই দিনে 🎀বিবাহিত মহিলাদের কালো বা নীল রঙের পোশাক পরা উচিত নয়।
বটের ডไাল ভাঙবেন না, এই দিনে ডাল ভাঙলে আপনার জীবনে সমস্যা আসতে পারℱে।
বটগাছের চার♑পাশ﷽ে এমনভাবে ঘোরাঘুরি করুন যাতে প্রদক্ষিণের সময় কারও পা অন্য কারও পা এবং বট গাছ স্পর্শ না করে।
এই দিনে আপনার স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া এড়িয়ে চলুন এবং বড়দের আশীর্বা🐓দ নিন।