বিজয় শঙ্করের পত্নী কেএস চিত্রা একজন সুপরিচিত সংগীত🐻শিল্পী। সম্প্রতি O2India - এর সঙ্গে সাক্ষাৎকারের সময় তিনি জানালেন তাঁর জীবনের সবথেকে কঠিন সময়ের কথা। মেয়ের মৃত্যুর পর কীভাবে তিনি নিজেকে সরিয়ে রেখেছিলেন এবং তখন কীভাবে ল✨তা মঙ্গেশকর মানসিকভাবে তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন, সবটাই তিনি জানালেন সংবাদমাধ্যমকে।
চিত্রা বলেন, মেয়ের মৃত্যুর পর তিনি জনজীবন থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখেছিলেন, এমনকি লতাজির সম্মꦫানে দেওয়া একটি পুরস্কারও ꧑নিতে অস্বীকার করেছিলেন চিত্রা। চিত্রার সেই দুঃসময়ে লতাই তাঁর কাছে বারবার যান এবং নিজেকে সামলানোর পরামর্শ দেন।
আরও পড়ুন: শুধু ননদ নয়, ঐশ্বর্যর ‘বনিবনা’ নেই দাদার বউয়ের সঙ্গেও, বউদি ন💖ামী ইনফ্লুয়েন্সার
চিত্রা আরও জানান, চিত্রাকে সেই সময় লতাজি আশ্বস্ত দেন এই বলে যে জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে কখনও জেতা যায় না। সমস্ত দুঃখ ভুলে ফের আরও একবার সংগীতে মনোনিবেশ করতে পরামর্শ 💙দেন লতা। শেষ পর্যন্ত চিত্রা নিজেকে সামল🌄ে সঙ্গীতে মনোনিবেশ করেন এবং পুরস্কার গ্রহণ করতে রাজি হন।
লতা মঙ্গেশকরের জন্মবার্ষিকীতে যে পুরস্কার দেওয়া হয় ২০২৩ সালের জন্য সেই পুরস্কার পেয়েছেন চিত্রা। ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এই পুরস্কারের প্রধান লক্ষ্য হলো সংগীতের ক্ষেত্রে শৈল্পিক সূক্ষ্মতাকে অনুপ্রাণিত করা♕। পুরস্কার বাবদ ২ লক্ষ টাকা এবং একটি সম্মাননা পত্র দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: মদ্যপ গাড়ির চালক, নামী পরিচালকের ১৮ বছরের ছেꦅলের মৃত্যু হল পথ দুর্ঘটনায়
আরও পড়ুন: ‘মেয়ের 🌃বয়সী’ শ্রীময়ীকে বিয়েඣ করে কটাক্ষে, বাবা-কাঞ্চনকে কত নম্বর দিল কৃষভির মা
প্রসঙ্গত, ১৯২৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর লতা মঙ্গেশকরের জন্ম হয়। সংগীত জগতে তিনি যে অবিস্মরনীয় অবদান রেখেছেন, তা বলার অপেক্ষায় রাখে না। ২০০১ সালে ভারতরত্ন পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। ২০২২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান এই প্রবাদপ্রতিম সংগীতশিল্পী। শিল্পের জগতে তাঁর গান চ🥂িরকাল অমর হয়ে থাকবে।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায় প্রায় ২৫,০০০টির বেশি গꦿান রেকর্ড করেছেন কেএস চিত্রা। চিত্রার গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু গান হল পিয়া বাসন্তী (হিন্দি), ভানাম্বাদি (মালয়ালম), চিন্না কুইল (তামিল), কন্নড় কোগিলে (কন্নড়), এবং সঙ্গীতা সরস্বতী (তেলেগু)।