সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ তারিখে, সূর্য মকর রাশি ছেড়ে কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করবে, যা হল&nbs🀅p;শনির রাশি । সূর্য যখন কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করবে൩ তখন তাকে কুম্ভ সংক্রান্তি বলা হবে।
প্রতি মাসে সূর্য তার রাশি পরি🍬বর্তন করে এবং যে রাশিতে সূর্য গমন করে তাকে সেই রাশির সংক্রান্তি বলা হয়। এভাবে সারা বছরে মোট ১২টি সংক্রান্তি হয়। মকর ও কর্কট সংক্রান্তি ৬ মাসের ব্যবধানে ঘটে। ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ তারিখে, সূর্য মকর রাশি ছেড়ে কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করতে চলেছে। কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করলে একে বলা হয় কুম্ভ সংক্রান্তি।
কুম্ভ সংক্রান্তিতে সঙ্গমে কুম্ভ মেলার আয়োজন করা হয়, যা একটি বꩲিশ্ব বিখ্যাত মেলা। এই দিনে স্নান, দান ও সূর্যদেবের পুজোর গুরুত্ব রয়েছে। ব্রহ্ম মুহুর্তে ঘুম থেকে ওঠার পরই মানুষ নদꩲীতে স্নান করে। কুম্ভ সংক্রান্তিতে স্নান, দান, সূর্য দেবতার পুজো এবং শুভ সময় সম্পর্কে জেনে নিন।
কুম্ভ সংক্রান্ত🎶ি পুণ্যকাল - সকাল ০৭.০৮ থেকে ০৯.৫৭ পর্যন্ত।
কুম্ভ সংক্রান্তি মহাপুণ্যকাল - সকাল ০✤৮.০২ থেকে ০৯.৫৭ পর্য𓆏ন্ত।
কুম্ভ সংক্রান্তিতে সূর্য দেবতার পুজো পদ্ধতি
কুম্ভ সংক্রান্তির দিনে গঙ্গাস্নান গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে গঙ্গা স্নান করা উচিত। কোনো কারণে পবিত্র নদীতে স্নান করা সম্ভব না হলে স্নানের জলে সামান্য গঙ্গাজল মিশিয়ে বাড়িতে♈ই স্নান করা যায়। স্নানের পর তামার পাত্রে গঙ্গাজল, চাল, তিল এবং লাল ফুল মিশিয়ে সূর্যদেবকে অর্ঘ্য নিবেদন করুন। এই দিনে সূর্য দেবতার ১০৮ টি নাম বা মন্ত্র জপ করুন এবং নিয়ম-কানুন মেনে তাঁর পুজো  ✤;করুন। আপনি আদিত্য হৃদয় স্তোত্রও পাঠ করতে পারেন। এর পরে, গরীব, অভাবী এবং ব্রাহ্মণদের সাধ্যমতো দান করুন। এতে করে সূর্য দেবতার আশীর্বাদ পাওয়া যায় এবং সম্মান বৃদ্ধি পায়।
কুম্ভ সংক্রান্তিতে স্নান ও দান ক🍨রার গুরুত্ব: হিন্দুধর্মে, দান এবং পবিত্র নদীতে স্নান অত্যন্ত পুণ্যের কাজ বলে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে বিশেষ দিনে স্নান ও দান করলে অনেক গুণ বেশি ফল পাওয়া যায়। কুম🔴্ভ সংক্রান্তিতে দান ও স্নানেরও গুরুত্ব রয়েছে। কুম্ভ সংক্রান্তিতে পবিত্র নদীতে স্নান করে ব্রহ্ম লোক লাভ হয়। অন্যদিকে যে ব্যক্তি কুম্ভ সংক্রান্তির দিন স্নান ও দান করে না সে বহু জন্ম পর্যন্ত দরিদ্র থাকে।