৩ জন বহিষ🦹্কৃত তৃণমূল নেতাকে দলে ফেরানোর কথা ঘোষণা করেছিল নেতৃত্ব। সেই মতো ১ জন তৃণমূলে যোগ দিলেও দুজন অবশ্য শেষ পর্যন্ত তৃণমূলে যোগ দিলেন না। এই নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। লোকসভা ভোটের আগে বহিষ্কৃত নেতারা দলের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অস্বস্তিতে তৃণমূল কংগ্রেস। কেন এই দু’জন তৃণমূলে যোগ দিলেন না? তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। দক্ষিণ দমদম পুরসভা এলাকার তৃ𝓡ণমূল নেতা প্রবীর পাল এবং নির্দল কাউন্সিলর দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় দলে যোগ দেননি বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুনঃ পুরোহিত সংবর্ধনার ব্যবস্থা করল তৃণমূ🅠ল কংগ্রেস, মঙ্গলকোটে তুমুল রাজনৈতিক তরজা
সূত্রের খবর, পুরসভা নির্বাচনের আগে এই নেতাদের বহিষ্কার করা হয়েছিল। সেক্ষেত্রে নির্🐭দল প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন রিতা রায়চৌধুরী এবং দেবাশিস বন্দোপাধ্যায়। এরপর দলের তরফে শাস্তি ব্যবস্থা হিসেবে তাদের তৃণমূল থেকে বহিষ্কার করা হয়। সামনে লোকসভা নির্বাচনের আগে আবার এই ৩ তৃণমূল নেতা নেত্রীকে দলে ফেরানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেইমতো দক্ষিণ দমদম পুরসভার ১ থেকে ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কর্মীদের নিয়ে রবীন্দ্রভবনে একটি কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। ওই কর্মী সম্মেলনে ৩ জনকে দলে ফেরানোর কথা ঘোষণা করে তৃণমূলের নেতৃত্ব। তবে সেখানে শুধু রিতা রায়চৌধুরী তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন।
এদিন মঞ্চে দমদম লোকসভা তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায় এবং শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর উপস্থিতিতে রিতা রায়চৌধুরী তৃণমূলে যোগ দেন। তবে দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, তিনি এই মুহূর্তে তৃণমূলে যোগ দিতে পারছেন না। কেন তিনি তৃণমূলে যোগ দিতে পারছেন না ꦰতার কারণও ব্যাখ্যা করেন। তিনি জানিয়েছিলেন গত পুরভোটে তাঁকে যারা নির্দল প্রার্থী করে জিতিয়েছেন তাদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন। যদিও প্রবীর পাল এদিন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন না। তবে পরে তাঁর সঙ্গে ফোনে বা মেসেজে য𝔉োগাযোগ করা যায়নি।