মঙ্গলবার ছিল মাধ্যমিকের শেষ পরীক্ষা। আর সেই পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার পথে এক মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী স্ত্রীকে লক্ষ্য করে অ্য়াসিড ছোঁড়ার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে উঠেছে। ওই ছাত্রীকে গুরুতর জখম অবস্থায় রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার মুখ ও হাতের একাংশ অ্য়াসিডে পুড়ে গিয়েছে। পুলিশ ইতিমধ্যেই তার স্বামী রাজেশ শেখকে গ্রেফতার করেছে। বীরভূমের নলহাটি থানার গোপালপꦗুর গ্রামের ঘটনা।
স্থানীয় সূত্রে খবর, পরীক্ষা দিতে যাওয়ার জন্য এদিন ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে বের হয়েছিল। এদিকে নলহাটি গার্লস হাইস্কুলে তার সিট পড়েছিল। পরীক্ষার হলের কাছেই তার স্বামী দাঁড়়িয়েছিল। আচমকাই তাকে রাস্তায় আটকায় স্বামী রাজেশ। এরপর শুরু হয় কথাকাটাকাটি। তুমুল ঝগড়া শুরু হয়ে যায় তাদের দুজনের মধ্যে। কেন সে শ্বশুরবাড়িতে না গিয়ে পরী🐻ক্ষার হলে যাচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে স্বামী। এদিকে পরীক্ষার হলে ঢুকতে দেরি হয়ে যাবে। এই আশঙ্কায় দ্রুত পা চালানোর চেষ্টা করে ওই ছাত্রী। তখনই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী স্ত্রীর শরীরে অ্যাসিড ছুঁড়ে দেয় স্বামী।
ছাত্রীর প্রতিবেশী নাজিবুল শেখ বলেন, নিজের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছিল স্বামী।তা নিয়েই ঝামেলা বলে শুনেছি। ছাত্রীর বাবা বলেন, আম🍸ার মেয়ের ৬ মাস💙ের বাচ্চাও আছে। আমার জামাই বার বার অত্য়াচার করত মেয়েকে। আমি জামাইয়ের শাস্তি চাই।