ভুটানে যেতে গিয়ে চরম হেনস্থার শিকার হলেন ভারতীয় পর্যটকরা। এমনকী ভারতীয় গাড়ির চালকদের ෴মারধরও করা হয়। অভিযোগ উঠেছে ভুটানের গাড়ির চালকদের সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যের ফলে এই ঘটনা ঘটে🐻ছে। সেখানকার চালকরা অত্যাধিক ভাড়া চাওয়ার পাশাপাশি তাদের গাড়িতেই যেতে হবে বলে দাবি করেন। এই নিয়ে আপত্তি জানালে ভারতীয় পর্যটকদের ভুটানে ঢুকতে বাধা দেন সেদেশের চালকরা। যার ফলে তীব্র সমস্যায় পড়েন পর্যটকরা।
আরও পড়ুন: সৌর ও জলবিদ্যুৎ𝓀 প্রকল্পে হাত অনিল আম্বানির, ভুটানে রিলায়েন্সের বড় ব্য♔বসা শুরু
জানা গিয়েছে, ওই পর্যটকরা জলগাঁও দিয়ে ভুটানে প্রবেশের অনুমতি নিয়েছিলেন অনলাইনে স্ক্যানিং করে। তারা ফুন্টসিলিং ঘুরতে যাচ্ছিলেন൩। তবে ভুটানে ঢুকতেই সে দেশের গাড়ি চালকরা দাবি করেন যে তাদের গাড়িতে যেতে হবে। শুধু তাই নয় ফুন্টসিলিং যাওয়ার জন্য মাথাপিছু সাড়ে তিন হাজার টাকা করে চেয়ে বসেন চালকরা। যদিও পর্যটকরা জানান, তাদের কাছে গাড়ি রয়েছে। তা সত্ত্বেও সে দেশের গাড়ি চালকরা আপত্তি জানান। উল্লেখ্য, চারটি গাড়িতে করে পর্যটকরা ভুটানে যাচ্ছিলেন। তখন ভারতীয় পর্যটকরা ৪ হাজার টাকা দিয়ে তাদের গাড়ি ঢুকতে দেওয়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু, সেই অনুরোধ শোনেননি ভুটানের গাড়ির চালকরা।
এরপরে ভারতীয় গাড়িচালকদের পথ আটকায় ভুটানের চালকরা। অভি🥂যোগ, এনিয়ে বচসার জেরে ভারতীয় গাড়ির চালকদের মারধর পর্যন্ত করা হয়। শ💞েষ পর্যন্ত আতঙ্কে পর্যটকরা ভুটানে ঢোকেননি। তারা ফিরে আসেন। এরপর জলগাঁও থানায় তারা অভিযোগ জানান।
এবিষয়ে ওই ট্যুর সংস্থার তরফে জানানো হয়, হাওড়া, হুগলি, কলকাতার ২৬ জন পর্যটক ৫ দিনের ভ্রমণে গিয়েছিলেন। তাদের অভিযোগ, ভুটান ছাড়াও লাভাতে সিন্ডিকꦅেটের ফলে ভারতীয় গাড☂়ির চালকদের সমস্যায় পড়তে হয়। সেখানে কোলাখাম, ছাঙ্গে জলপ্রপাত দেখতে যাওয়ার জন্য পর্যটকদের মাথা পিছু এক তেজে দেড় হাজার টাকা নেওয়া হয়। তবে এই সিন্ডিকেটরাজের ফলে পর্যটন শিল্পে ক্ষতি হচ্ছে বলেই মনে করছে সংস্থাগুলি।
এদিকে, অসম ও মেঘালয় ভ্রমণ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে🍃ন কলকাতা এবং আশেপাশের বহু পর্যটক। জানা গিয়েছে , কলকাতার হাজরা রোডের একটি ভ্রমণ সংস্থাকে টাকা দিয়েছিলেন পর্যটকরা। ১৯ তারিখ তারা গিয়েছেন। কিন্তু, ২৬ তারিখ ফেরার কথা থাকলেও ভ্রমণ সংস্থার তরফে তা বাতিল করে দেওয়া হয়। এতে সমস্যায় পড়েন পর্যটকরা। কোথায♊় তারা হোটেল পাবেন কিছুই বুঝতে পারছেন না। যদিও সংস্থার দাবি, পর্যটকদের খারাপ ব্যবহারের কারণেই এই সিদ্ধান্ত।