ছাত্র নেতা আনিস খানের মৃত্যুতে রাজনৈতিক উত্তাপ কমার কোনও নাম নেই রাজ্যে। শুক্রবার এই ইস্যুতে উত্তপ্ত থাকল রাজ্য রাজনীতি। গতকাল বিকেলে আমতা থানায় বাম ছাত্র সংগঠন প্রতিবাদ চালায় এসএফআই। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে 🌳প্রশ্ন তুলে সরব হন বাম ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ডিওয়াইএফআই ও এসএফআই কর্মী সম⛄র্থকরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে থানায় প্রবেশের চেষ্টা করেন। সেই সময় বিক্ষোবকারীদের ঠেকানোর চেষ্টা করে পুলিশ। শুরু হয় দুই পক্ষের ধস্তাধস্তি। বিক্ষোভকারীদের দিক থেকে শুরু হয় ইট বৃষ্টি।
বিক্ষোভকারীদের প্রশ্ন, ক♔েন আমতা✨ থানার ওসিকে কেন গ্রেফতার করা হয়নি? পাশাপাশি তাঁদের আরও প্রশ্ন, কেন হাওড়া গ্রামীণের এসপিকে এখনও সেই পদে বহাল রাখা হয়েছে? এই প্রশ্ন তুলে বাম নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন আমতা থানার সামনে। সেই সময় এসপির নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন ছিল বিক্ষোভকারীদের ঠেকাতে। এদিকে মৃত ছাত্র নেতার বাড়িতে শুক্রবার সন্ধ্যায় পৌঁছে যান সিপিএম নেতা বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্র।
ইতিমধ্যেই আনিসের পরিবার এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তের ভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে। এদিকে দোষীদের চিহ্নিত করতে টিআই প্যারেড করানো হয়। হাইকোর্টের নির্দেশে আনিসের বাবা আইনজীবীর সঙ্গে টিআই প্যারেডে যান। যদিও ধৃতদের কাউকে তিনি চিনতে পারছেন না বলে জꦡানান তিনি। তাঁর দাবি, তিনি একজন লাঠিধারী পুলিশকে দেখেছিলেন। তাঁকে দেখলেই তিনি চিনতে পারবেন। এই পরিস্থিতিতে সিট তদন্তকে ধামাচাপা দিতে চাইছে বলে অভিযোগ তুলেছেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, ‘সিট গঠ♐ন করে তদন্তকে যেভাবে ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে তাতে বাংলার মানুষ খুশি নয়। বাংলার মানুষ ভালোমতোই বুঝতে পারছে।’